এইমাত্র
  • ফুসফুস ভালো রাখতে কী খাবেন?
  • রাজশাহীতে আগুনে পুড়ে ছাই ১০ বিঘা পানের বরজ
  • কক্সবাজারে অপহরণ চক্রের প্রধান আসামি অস্ত্রসহ গ্রেফতার
  • অডিশনে একদিনে ১০ জনকে চুমু খেতে হয়েছিল যে অভিনেত্রীকে
  • উখিয়া ক্যাম্পে চার আরসা সদস্য আটক, অস্ত্র উদ্ধার
  • শিক্ষার্থীদের বেলা ১১-৩টা পর্যন্ত রোদে না যাওয়ার পরামর্শ
  • রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২২
  • রামপুরায় অটোরিকশাচালকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
  • ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মারা গেছেন
  • রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ‘কেউ বেঁচে নেই’
  • আজ সোমবার, ৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ২০ মে, ২০২৪
    ধর্ম ও জীবন

    শুক্রবার যে আমল করলে মাফ হয় ৮০ বছরের গুনাহ

    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ৯ মে ২০২৪, ১২:০৪ পিএম
    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ৯ মে ২০২৪, ১২:০৪ পিএম

    শুক্রবার যে আমল করলে মাফ হয় ৮০ বছরের গুনাহ

    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ৯ মে ২০২৪, ১২:০৪ পিএম

    মহান আল্লাহ তাআলা সব দিনের মধ্যে জুমাবার বা শুক্রবারকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। প্রতি সপ্তাহের বিশেষ ফজিলতপূর্ণ দিন শুক্রবার বা জুমাবারকে বলা হয় সাপ্তাহিক ঈদের দিন। এই দিন বিশেষ সময়ে দোয়া কবুল করা হয়। কোরআন হাদিসে এ দিনের অনেক গুরুত্ব ও তাৎপর্য বর্ণিত হয়েছে। জুমার দিন সম্পর্কে একাধিক নির্ভরযোগ্য হাদিস বর্ণিত হয়েছে। জুমা নামে পবিত্র কোরআনুল কারিমে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল হয়েছে।

    আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেছেন- ‘হে মুমিনগণ! জুমার দিন যখন নামাজের জন্য ডাকা হয়, তখন আল্লাহর স্মরণের দিকে এসো। ক্রয়-বিক্রয় পরিত্যাগ কর, এটাই তোমাদের জন্য অতি উত্তম, যদি তোমরা জানতে! আর যখন নামাজ শেষ হয়, তখন জমিনে ছড়িয়ে পড়, আর আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান কর। আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করতে থাক যাতে তোমরা সাফল্য লাভ করতে পার’। (সূরা: জুমা, আয়াত: ৯-১০)

    রাসুল (স.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন আসর নামাজের পর ওই স্থানে বসা অবস্থায় ৮০ বার নিচের দরুদ শরিফটি পাঠ করবে, তার ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হবে এবং ৮০ বছরের নফল ইবাদতের সওয়াব আমলনামায় লেখা হবে।’ (আফদালুস সালাওয়াত-২৬)

    আরবি উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আলা আলিহি ওয়া সাল্লিমু তাসলিমা।’

    এ ছাড়া হজরত আবু হুরায়রা (র.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে, সেই সময় যদি কেউ নামাজ আদায়রত অবস্থায় থাকে এবং আল্লাহর কাছে কিছু চায়, আল্লাহ অবশ্যই তার সে চাহিদা বা দোয়া কবুল করবেন এবং এর পর রাসুলুল্লাহ (স.) হাত দিয়ে ইশারা করে সময়টির সংক্ষিপ্ততার ইঙ্গিত দেন।’ (বুখারি-৬৪০০)

    অন্য বর্ণনা থেকে জানা যায়, সেই সময়টি আসরের পর। হজরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (র.) বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, ‘জুমার দিনের বারো ঘণ্টার মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে, যদি কোনো মুসলিম এ সময়ে আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তা হলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে দান করেন। এ মুহূর্তটি তোমরা আসরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান করো।’(আবু দাউদ-১০৪৮)

    জুমার দিনের পাঁচ বৈশিষ্ট্য

    সৃষ্টিজগতের শুরু থেকে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। আবু লুবাবা বিন আবদুল মুনজির (রা.) থেকে বর্ণিত, হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন। তা হলো— এক. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন।

    দুই. আল্লাহ তাআলা এই দিনে আদম (আ.)-কে জমিনে অবতরণ করিয়েছেন। তিন. এই দিনে আদম (আ.)-কে মৃত্যু দিয়েছেন। চার. এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা কিছুই প্রার্থনা করবে তিনি তা দেবেন। যতক্ষণ সে হারাম কিছু প্রার্থনা করবে না। পাঁচ. এই দিনে কিয়ামত সংঘটিত হবে।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৮৯৫)

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…