এইমাত্র
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • যশোরে আগাম শীতকালীন সবজির বাম্পার ফলন
  • চুরি করতে গিয়ে বোনের শাশুড়িকে জবাই করে হত্যা
  • আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিলেন শোয়েব মালিক
  • যুদ্ধাপরাধী হিসেবে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করা উচিত: হামাস
  • কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী এমন হত্যাকাণ্ড চালাতে পারে না: কাদের
  • জীবনের শেষ ভিডিওবার্তায় যা বলেছিলেন শাফিন
  • ট্রেন চলাচলের এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: রেলওয়ে
  • এইচএসসির আরো চারটি পরীক্ষা স্থগিত
  • আজ শনিবার, ১১ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২৭ জুলাই, ২০২৪
    আইন-আদালত

    গৃহকর্মী হত্যায় দম্পতির যাবজ্জীবন

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০৬:০৪ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০৬:০৪ পিএম

    গৃহকর্মী হত্যায় দম্পতির যাবজ্জীবন

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০৬:০৪ পিএম

    ১৮ বছর আগে রাজধানীর মতিঝিল থানাধীন এলাকায় শিল্পী বেগম নামে ১১ বছরের এক গৃহকর্মীকে খুনের দায়ে নজরুল ইসলাম ও তার স্ত্রী রাবেয়া আক্তারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

    মঙ্গলবার (১৪ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় দেন।

    যাবজ্জীবনের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাদের আরও ছয় মাসের কারাভোগ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী আরিফুল ইসলাম বিষয়টি জানিয়েছেন।

    মামলার এজাহর থেকে জানা গেছে, শিল্পী বেগম উত্তর কমলাপুর কবি জসিম উদ্দিন রোডের মতিঝিল থানাধীন এলাকায় আসামি নজরুল ইসলামের বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করতেন। ২০০৬ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ভিকটিমের মা অজ্ঞাত ফোন কলের মাধ্যমে জানতে পারেন তার মেয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। সংবাদ পাওয়ার পর ভিকটিমের মা ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পান, তার মেয়ে গুরুতর জখম অবস্থায় ভর্তি রয়েছে।

    মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে শিল্পীর মার জানতে পারেন, আসামিরা ভিকটিমকে ঘরের দরজা আটকে লোহার রড ও লাঠি দিয়ে মাথায় গুরুতর আঘাত করেছে। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভিকটিমকে আঘাত করা হতো ।

    ঘটনার তিন দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিল্পী মারা যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা সিরাজুল ইসলাম মতিঝিল থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন।

    মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক গাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিম একই বছরের ৩০ এপ্রিল আসামিদের অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০০৭ সালের ২৬ এপ্রিল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। বিচার চলাকালে আদালত ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ছয় জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…