এইমাত্র
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • যশোরে আগাম শীতকালীন সবজির বাম্পার ফলন
  • চুরি করতে গিয়ে বোনের শাশুড়িকে জবাই করে হত্যা
  • আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিলেন শোয়েব মালিক
  • যুদ্ধাপরাধী হিসেবে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করা উচিত: হামাস
  • কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী এমন হত্যাকাণ্ড চালাতে পারে না: কাদের
  • জীবনের শেষ ভিডিওবার্তায় যা বলেছিলেন শাফিন
  • ট্রেন চলাচলের এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: রেলওয়ে
  • এইচএসসির আরো চারটি পরীক্ষা স্থগিত
  • আজ শনিবার, ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২৭ জুলাই, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    লাখাই উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

    মঈনুল হাসান রতন, হবিগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০১:৪৫ পিএম
    মঈনুল হাসান রতন, হবিগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০১:৪৫ পিএম

    লাখাই উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

    মঈনুল হাসান রতন, হবিগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০১:৪৫ পিএম

    কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসূচি প্রকল্পে আত্মসাতের অভিযোগে হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

    আসামিরা হলেন. চেয়ারম্যান মুশফিউল আলম আজাদ, সাবেক উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আলী নূর, তেঘরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. নোমান সারওয়ার জনি, বামৈ ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজাদ হোসেন ফুরুক, করাব ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কদ্দুছ ও খোকন চন্দ্র গোপ।

    মঙ্গলবার (১৪ মে) হবিগঞ্জ স্পেশাল জজ ও দায়রা আদালতে মামলাটি করেন লাখাই ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম।

    মামলার বাদীর আইনজীবী এমএএএম গাউছ উদ্দিন জানান, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। আদালত মামলা আমলে নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন হবিগঞ্জ কার্যালয়ের উপপরিচালককে তদন্তের জন্য দায়িত্ব দিয়েছেন।

    মামলা সূত্রে জানা যায়, লাখাই উপজেলা চেয়ারম্যান মুশফিউল আলম আজাদ ও সাবেক উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আলী নূরের সুপারিশে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৮ প্রকল্পে ৫৪০ টন চাল বরাদ্দ হয়। যার মূল্য ২ কোটি ১৬ লাখ টাকা। আসামিরা প্রকল্প গ্রহণ, অনুমোদন, বরাদ্দ গ্রহণ ও প্রকল্প সম্পন্ন হওয়ার ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে টাকা আত্মসাৎ করেন। বাস্তবে ওই প্রকল্পগুলোর কোনো অস্তিত্ব নেই। মাঝখানে প্রকল্পের যাবতীয় কাগজ তৈরি ও ভুয়া তথ্য যুক্ত করে প্রধান/নির্বাহী ব্যক্তি হিসেবে স্বাক্ষর দিয়ে আত্মসাৎ করেছে।

    মামলার বাদী লাখাই ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন সংবাদপত্রে লাখাই উপজেলার কাবিখা প্রকল্পের দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বোঝা যায়, উপজেলা চেয়ারম্যানসহ অন্য আসামিরা এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। দেশের সম্পদ এভাবে লুট হতে দেওয়া যায় না। তাই একজন সচেতন মানুষ হিসেবে এই মামলা দায়ের করেছি।

    লাখাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মুশফিউল আলম আজাদ বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটারদের আমার প্রতি অসন্তুষ্ট করতে মামলাটি দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক নাগরিকের মামলা করার অধিকার আছে। এই প্রকল্পের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে।

    মুশফিউল আলম আজাদ আরো বলেন, যে প্রকল্পের কথা বলা হচ্ছে, তা উপজেলা পরিষদের বরাদ্দকৃত প্রকল্প নয়। এটা একটা বিশেষ প্রকল্প। সবকিছু ইউএনও দেখে থাকেন। আমি শুধু কমিটির অনুমোদন দিয়েছি। অথচ মামলায় ইউএনওকে আসামি করা হয়নি। আমার নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্যই এ মামলা দায়ের হয়েছে।

    আরইউ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…