এইমাত্র
  • শবে বরাতে মসজিদে-মসজিদে পাপ মোচনের আকুতি
  • অজিদের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে লঙ্কানদের নির্মম প্রতিশোধ
  • আমিরাত সফর শেষ করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু
  • ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
  • আগামীকাল পবিত্র শবে বরাত
  • ঈদের পর দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় সাংবাদিক নিহত
  • বগুড়ায় অবৈধভাবে রাখা ৯টি বন্যপ্রাণী উদ্ধার
  • খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার রায় ১৯ ফেব্রুয়ারি
  • আজ শনিবার, ১ ফাল্গুন, ১৪৩১ | ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    রাজশাহীতে হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

    অসীম কুমার সরকার, রাজশাহী প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৪:৩৯ পিএম
    অসীম কুমার সরকার, রাজশাহী প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৪:৩৯ পিএম

    রাজশাহীতে হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

    অসীম কুমার সরকার, রাজশাহী প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৪:৩৯ পিএম

    রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মোবাইলফোন দোকানের কর্মচারীকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে দুইজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও আরও একজনের তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

    বুধবার (১৫ মে) রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন।

    মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হলেন- নাটোরের লালপুর উপজেলার কাজিপাড়ার মৃত সানাউল্লাহর ছেলে আমিনুল ইসলাম ওরফে শাওন (৩০) ও বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের আকমল হোসেনের ছেলে মাসুদ রানা (২৬)।

    এছাড়া তিন বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন- বাঘার জোতচৌকিপুরের ফারুক হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসান রকি (২৫)।

    নিহত জহুরুল ইসলামের (২৩) গ্রামের বাড়ি উপজেলার মনিগ্রাম বাজারে। বাবার নাম রফিকুল ইসলাম। তিনি বাঘার পানিকুমড়া বাজারের মেহেদী হাসান মনির টেলিকম ও ইলেক্ট্রনিক্সের দোকানে সেলসম্যান হিসেবে চাকরি করতেন। ২০২১ সালের ৫ জানুয়ারি একটি আম বাগানে কুপিয়ে হত্যা করা হয় জহুরুল ইসলামকে। জহুরুল ইসলামের কাছে স্মার্টফোন বিক্রির পাওনা টাকা চাওয়ার জন্যই পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়।

    রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এন্তাজুল হক বাবু বলেন, আসামি মাসুদ রানা ও শাওন নিহত জহুরুলের কাছ থেকে ব্যবহারের জন্য বাকিতে তিনটি স্মার্টফোন কিনেছিলেন। জহুরুল তাদের টাকার জন্য চাপ দিতেন। কিন্তু মাসুদ ও শাওন টাকা জোগাড় করতে পারছিলেন না। তাই তারা জহুরুলকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় টাকা দেওয়ার নাম করে কৌশলে একটি আমবাগানে ডাকা হয়। জহুরুল সেখানে গেলে শাওন ও মাসুদ তাকে কুপিয়ে হত্যা করেন। এরপর জহুরুলের কাছে থাকা ২৮টি মোবাইল স্মার্টফোনসেট ও নগদ ২৫ হাজার টাকা লুট করে পালিয়ে যান। এরপর মোবাইল সেটগুলো অন্য আসামি রকির কাছে রাখেন।

    ওই বছরের ৬ জানুয়ারি বাঘার তেথুলিয়া শিকদারপাড়া গ্রামে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তার ভাই বাদি হয়ে থানায় অজ্ঞাত পরিচয়ে হত্যা মামলা দায়ের করে। পুলিশের তদন্তে দুইজনের নাম পাওয়া যায়।

    এন্তাজুল হক বাবু বলেন, পুলিশ তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। এর স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মহামান্য আদালত এই রায় ঘোষণা করে। রাষ ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এ রায়ে বাদিপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেছে।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…