এইমাত্র
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • যশোরে আগাম শীতকালীন সবজির বাম্পার ফলন
  • চুরি করতে গিয়ে বোনের শাশুড়িকে জবাই করে হত্যা
  • আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিলেন শোয়েব মালিক
  • যুদ্ধাপরাধী হিসেবে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করা উচিত: হামাস
  • কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী এমন হত্যাকাণ্ড চালাতে পারে না: কাদের
  • জীবনের শেষ ভিডিওবার্তায় যা বলেছিলেন শাফিন
  • ট্রেন চলাচলের এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: রেলওয়ে
  • এইচএসসির আরো চারটি পরীক্ষা স্থগিত
  • আজ শনিবার, ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২৭ জুলাই, ২০২৪
    রাজনীতি

    কোন সাহসে আ.লীগ গণতন্ত্রের কথা বলে, প্রশ্ন ফখরুলের

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৪, ০৩:৩২ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৪, ০৩:৩২ পিএম

    কোন সাহসে আ.লীগ গণতন্ত্রের কথা বলে, প্রশ্ন ফখরুলের

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৪, ০৩:৩২ পিএম

    গণতন্ত্রকে সমূলে ধ্বংস করে আওয়ামী লীগ নেতারা এখন কোন সাহসে গণতন্ত্রের কথা বলেন, জানতে চেয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

    রোববার (৯ জুন) জিয়াউর রহমানের ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।

    ফখরুল বলেন, গণতন্ত্রকে সমূলে ধ্বংস করে আওয়ামী লীগ এখন মুখে গণতন্ত্রের বুলি আড়রাচ্ছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, বিরোধী দল, গণতন্ত্র সবকিছুকেই দেউলিয়া করেছে ক্ষমতাসীনরা। এখন কোন সাহসে আওয়ামী লীগ নেতারা গণতন্ত্রের কথা বলেন?

    এসময় তিনি বলেন, শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকতে দেশকে বিদেশিদের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছে আওয়ামী লীগ।

    বিএনপির মহাসচিব বলেন, কাউকে সহ্য করতে না পারা আওয়ামী লীগের চরিত্র। দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারবে এমন ব্যক্তিদের তারা পরিকল্পিতভাবে নির্যাতন করছে। একদলীয় শাসন কায়েম করাই তাদের লক্ষ্য।

    জনগণের ওপর ঋণের বোঝা চাপিয়ে দিতে চাইতো না বলেই বিএনপির বাজেট ছোট ছিল মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, মানুষকে ঋণে ডোবাতেই জনবিরোধী বাজেট দিয়েছে সরকার।

    মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নিজের সততা দিয়ে দেশের আমূল পরিবর্তন এনেছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছিলেন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছেন জিয়াউর রহমান। জাতীয় প্রেসক্লাব তো জিয়াউর রহমানের অবদান। অথচ তার নামই উচ্চারণ করতে চায় না।’

    মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকাল তো জিয়াউর রহমানের নাম নেওয়া যায় না। পরবর্তী প্রজন্ম তো তাকে স্মরণ করতে পারবে না। এমনকি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ পাঠ্যপুস্তকে তার সম্পর্কে কোনো কিছু লেখা নেই। এটা করা হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। যে লোকটি স্বাধীনতার ঘোষণা দিল তার নামই নাই।’

    মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বাইরে যেতে পারে না। তাদের কেমিস্ট্রিতে এটা নাই। আওয়ামী লীগের চরিত্র হচ্ছে কাউকে সহ্য করতে না পারা। তারা প্রথমত সহিষ্ণুতায় বিশ্বাস করে না। পক্ষান্তরে জিয়াউর রহমান সবার কথা শুনতেন। তিনি কথা কমই বলতেন। তিনি বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ব্যক্তি সবার সঙ্গে কথা বলে যে শিক্ষা কমিশন গঠন করেছিলেন তা বাংলাদেশে আর কখনো হয়নি।’

    বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সন্ত্রাস নির্মূলে কাজ করেছেন। তিনি দেশের মানুষের মনের ভেতরে ঢুকে গিয়েছিলেন। তার অলৌকিক শক্তি দিয়ে তিনি মানুষকে কাছে টানতেন। আজকে তার সম্পর্কে আমরা ঠিকভাবে বলতে পারি না। এতো সৎ মানুষ ছিলেন। কোনো স্বজনপ্রীতি ছিল না। নিকটাত্মীয়রাও কম আসতেন বাসায়। তার সততার ধারে কাছেও কেউ যেতে পারবে না। যে কারণে তার কফিন ঢাকায় আনা হলে বন্যার পানির মতো মানুষ ভিড় জমাতে থাকলো ‘

    এমএইচ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…