এইমাত্র
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • যশোরে আগাম শীতকালীন সবজির বাম্পার ফলন
  • চুরি করতে গিয়ে বোনের শাশুড়িকে জবাই করে হত্যা
  • আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিলেন শোয়েব মালিক
  • যুদ্ধাপরাধী হিসেবে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করা উচিত: হামাস
  • কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী এমন হত্যাকাণ্ড চালাতে পারে না: কাদের
  • জীবনের শেষ ভিডিওবার্তায় যা বলেছিলেন শাফিন
  • ট্রেন চলাচলের এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: রেলওয়ে
  • এইচএসসির আরো চারটি পরীক্ষা স্থগিত
  • আজ শনিবার, ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২৭ জুলাই, ২০২৪
    আইন-আদালত

    কনস্টেবল মনিরুলকে হত্যার পর গান শুনছিলেন সহকর্মী কাওছার

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১০ জুন ২০২৪, ০৯:৫৮ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১০ জুন ২০২৪, ০৯:৫৮ পিএম

    কনস্টেবল মনিরুলকে হত্যার পর গান শুনছিলেন সহকর্মী কাওছার

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১০ জুন ২০২৪, ০৯:৫৮ পিএম

    বারিধারায় কূটনৈতিক পাড়ায় সহকর্মী মনিরুল হককে গুলি করে হত্যার পর মোবাইল ফোনে গান শুনছিলেন পুলিশের আরেক কনস্টেবল কাওছার আলী। রাস্তায় পড়ে থাকা মৃতদেহ থেকে আনুমানিক ২০ গজ দূরে ফুটপাতে বসে গান শুনছিলেন তিনি। তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

    এ দিকে কনস্টেবল মনিরুল হত্যার ঘটনায় সোমবার ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) তিন সদস্যর তদন্ত কমিটি করেছে। ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপকমিশনার রিফাত রহমান শামীমকে আহ্বায়ক করা হয়েছে কমিটিতে। অপর সদস্যরা হলেন, কূটনৈতিক নিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার এলিন চৌধুরী ও ডিএমপি সদরদপ্তরের সহকারী কমিশনার আশফাক আহমেদ। কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    মনিরুল হত্যা মামলায় কাওছার গুলশান থানা পুলিশের কাছে সাত দিনের রিমান্ডে রয়েছেন। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গুলশান থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম।

    তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পুলিশ কর্মকর্তারা কাওসারকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। কিন্তু হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি মুখ খুলছেন না। জিজ্ঞাসাবাদের মুখে তিনি বারবার বলছেন, কাজটি (খুন) ঠিক করেননি। তবে অনুতপ্তও নন। এর মধ্যেই পছন্দের খাবার খেতে চাচ্ছেন কাওসার। পছন্দের খাবার দেওয়াও হচ্ছে তাকে।

    কনস্টেবল মনিরুল ও কাওছার ডিএমপির কূটনৈতিক নিরাপত্তা বিভাগে কর্মরত ছিলেন। গত শনিবার রাতে বারিধারায় ফিলিস্তিন দুতাবাসে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন তারা। রাত পৌনে ১২টার দিকে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। কাওছার পুলিশ বক্সের মধ্যে আর মনিরুল বাইরে ফুটপাতে অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়েছিলেন। একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে বক্স থেকে মনিরুলকে গুলি করেন কাওছার। গুলিবিদ্ধ হয়ে মনিরুল রাস্তায় উপুর হয়ে পড়ে যান। এরপর কাওছার বক্স থেকে বেরিয়ে ফের গুলি করেন মনিরুলকে। ৩০ রাউন্ড গুলি শেষ হওয়ার পর আরেকটি ম্যাগজিন ঢুকিয়ে গুলি করা হয়। গুলি করার পর কাওছার কখনও ফুটপাতে বসেন, কখনও হেঁটে বেড়ান। এক সময় পা ছড়িয়ে ফুটপাতে বসেন। পাশেই নিজের মোবাইল ফোন রেখে সে সময় গান শুনছিলেন তিনি। এ ঘটনায় নিহত মনিরুলের ভাই পুলিশের কনস্টেবল মাহাবুবুল হক গুলশান থানায় কাওছারের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…