এইমাত্র
  • নভেম্বরে ৫৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৮৩ ও আহত ১৩১৭ জন
  • ছয় মাসের মাথায় চাকরি হারালেন আনচেলত্তি
  • নিকুঞ্জের সামনে ট্রাক উল্টে এয়ারপোর্ট রোডে তীব্র যানজট
  • রাজধানী থেকে এনসিপি নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
  • খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে ব্রিফিং করবেন ব্যক্তিগত চিকিৎসক
  • ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু
  • মানবতাবিরোধী অপরাধে ওবায়দুল কাদেরসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
  • যেসব এলাকায় আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
  • মালয়েশিয়ার অভিযানে ৭২ বাংলাদেশিসহ আটক ৪০২ জন
  • প্রবাসীদের বড় ধরনের সুসংবাদ দিলো সৌদি আরব
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৪ পৌষ, ১৪৩২ | ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    পলাশবাড়ীতে ধসে গেছে করতোয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ

    রবিউল ইসলাম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৩৯ পিএম
    রবিউল ইসলাম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৩৯ পিএম

    পলাশবাড়ীতে ধসে গেছে করতোয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ

    রবিউল ইসলাম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৩৯ পিএম

    উজান থেকে নেমে আসার পানির স্রোতে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার ২ নং হোসেনপুর ইউনিয়নের চেরেঙ্গা গ্রামের করতোয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ধসে গেছে। এ কারণে বাঁধের ব্যাপক ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। প্রায় দেড় হতে দুই শত মিটার বাঁধ ধসে নদী গর্বে চলে গেছে।

    বাঁধের ভাঙ্গন শুরু হওয়ার পর হতে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙ্গন রক্ষা করছেন। গত কয়েক দিনের বৃষ্টি ও উজান থেকে পানি নেমে আসায় আশপাশের জমিতেও নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মাটি ও বালুর সংকট দেখা দিয়েছে। এতে পর্যাপ্ত পরিমানে জিও ব্যাগ গুলোতে মাটি বালু ভরাট করা সম্ভব হচ্ছে না। বাঁধে পর্যাপ্ত পরিমান জিও ব্যাগ দিতে না পারলে যে কোন সময় বাঁধ ভেঙ্গে আসপাশের বিশটির অধিকা গ্রাম প্লাবিত হয়ে হুমকি মুখে পড়বে বসতবাড়ী,রাস্তা ঘাট ও অত্র এলাকার আবাদী জমির ফসল।

    বাঁধ ধসের পর হতে উক্ত এলাকা পরিদর্শন করেন গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীসহ উপজেলা নিবাহী অফিসার কামরুল হাসান, থানা অফিসার ইনর্চাজ আরজু মোহাম্মাদ সাজ্জাদ হোসেনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।

    স্থানীয়রা জানান,গতকাল ২৭ সেপ্টেম্বর সকাল হতে বাধের মাটি ও বালু ধসে যায় এতে ব্যাপক ভাবে বাঁধ ভাঙ্গন দেখা দেয়। তারা আরো জানান, প্রতিবছর এই বাঁধে ভাঙ্গনের মুখে পড়ে তাই ভাঙ্গনের হাত হতে রক্ষা উক্ত স্থানে স্থায়ী বাধ নির্মাণ করা প্রয়োজন।

    এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ সহকারি প্রকৌশলী আব্দুল ওয়াদুদ জানান,গতকাল রাত হতে বাঁধে জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। ব্যাপক পরিমাণ জিও ব্যাগ থাকলেও সংকট দেখা দিয়েছে মাটি ও বালুর। আমরা মাটি ও বালুর ব্যবস্থা করে জিও ব্যাগ ভরাট করার জন্য চেষ্টা করছি। আশা করি দ্রুত সময়ে জিও ব্যাগ ফেলে বাঁধটি রক্ষা করা সম্ভব হবে।

    পিএম

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…