এইমাত্র
  • বকশীগঞ্জের এক স্কুলেরই ৬৬ ছাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা
  • নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নারায়ণগঞ্জে নিরাপত্তা জোরদার
  • যমুনায় জেগে উঠেছে অসংখ্য ডুবোচর, নৌ চলাচল ব্যাহত
  • সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে এভারকেয়ার ছাড়লেন হাদি
  • আগামীকাল সাময়িক বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল
  • হাদি গুলিবিদ্ধের ঘটনায় গুজবে সয়লাব ফেসবুক : ফ্যাক্টওয়াচ
  • কওমী মাদ্রাসার বোর্ড পরীক্ষার সময়সূচি এগিয়ে আনা হয়েছে
  • কলম্বিয়ায় স্কুলবাস খাদে পড়ে নিহত ১৭
  • হাদির ওপর হামলায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না: সিইসি
  • হাদিকে গুলি করা অভিযুক্ত মাসুদের ভারতে গিয়ে সেলফি
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    যশোরের ৩ উপজেলায় এখনো পৌঁছায়নি প্রাথমিকের বই

    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:২৮ পিএম
    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:২৮ পিএম

    যশোরের ৩ উপজেলায় এখনো পৌঁছায়নি প্রাথমিকের বই

    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:২৮ পিএম

    নতুন শিক্ষাবর্ষের আর মাত্র তিন সপ্তাহ বাকি থাকলেও যশোরের চৌগাছা, কেশবপুর ও ঝিকরগাছা উপজেলায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির দেড় লাখ বই এখনো এসে পৌঁছায়নি। চলতি মাসে এ বই পৌঁছানো নিয়েও রয়েছে সংশয়।

    জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের এক পরিসংখ্যানে জানা গেছে, যশোর জেলার ৮ উপজেলায় মোট বইয়ের চাহিদা ১৩ লাখ ৩৯ হাজার ৫৫১টি। এর মধ্যে এসেছে ১১ লাখ ৯৪ হাজার ৯৫টি। বইপ্রাপ্তির শতকরা হার ৮৯ ভাগ। বাকি এক লাখ ৪৫ হাজার ৪৫৬টি বই এখনো পায়নি যশোর জেলা শিক্ষা অফিস। না পাওয়া সব বই চৌগাছা, কেশবপুর ও ঝিকরগাছা উপজেলার দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির।

    জেলায় প্রথম শ্রেণির বইয়ের চাহিদা রয়েছে এক লাখ ৮০ হাজার ৮২২টি, দ্বিতীয় শ্রেণির চাহিদা রয়েছে এক ৭৬ হাজার ৮৮৯টি, তৃতীয় শ্রেণির তিন লাখ ৪৬ হাজার ৭৭৬টি, চতুর্থ শ্রেণির তিন লাখ ৩২ হাজার ৯২৮টি এবং পঞ্চম শ্রেণির বইয়ের চাহিদা রয়েছে তিন লাখ দুই হাজার ১৩৬টি। এরমধ্যে ৫টি উপজেলা যশোর সদর, বাঘারপাড়া, মণিরামপুর, শার্শা ও অভয়নগরের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শতভাগ নতুন বই পৌঁছেছে।

    শিক্ষা অফিস সূত্র জানায়, বই না পাওয়া চৌগাছা উপজেলার দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির জন্য বইয়ের চাহিদা ৪৪ হাজার ২৩৫টি, ঝিকরগাছা উপজেলায় চাহিদা ৫৭ হাজার ৩২৬টি এবং কেশবপুর উপজেলায় চাহিদা ৪৪ হাজার ৪৫টি। ইংরেজি ভার্সনের বইয়ের চাহিদা রয়েছে দুই হাজার ৪৩টি। এখন বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাগণ পরীক্ষার ফলাফল তৈরি ও প্রকাশ নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। আর কয়েকদিন পার হলেই ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস শুরু হবে।

    প্রতি বছর এক জানুয়ারি ঘটা করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উৎসবের আয়োজন এবং কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুন বই বিতরণ করা হয়। কিন্তু দ্রæত দুই শ্রেণির বই না পৌঁছালে কেবলমাত্র প্রথম, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বই পাবে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বছরের প্রথম দিনে নতুন বই থেকে বঞ্চিত হবে। দেশে বর্তমান পরিস্থিতিতে বই মুদ্রণ ও প্রাপ্তি বাধাগ্রস্ত হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।

    এব্যাপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোফাজ্জল হোসেন খান বলেন, আমাদের চাহিদার অধিকাংশ বই এসে গেছে। তিনটি উপজেলার জন্য বরাদ্দের বই এখনো আমরা পায়নি। চলতি মাসের মধ্যে অবশিষ্ট বই চলে আসবে। আমরা বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দেব।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…