এইমাত্র
  • তিনদিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
  • আজও দে‌শের স‌র্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৮ ডিগ্রি চুয়াডাঙ্গা
  • গজারিয়ায় উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আ.লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী আ.লীগ
  • গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় পাওয়ার টিলার চালক নিহত
  • ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ ঢাকায়
  • যশোরে ধানক্ষেত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
  • শরীয়তপুরে ডেঙ্গু জ্বরে গ্রাম পুলিশের মৃত্যু
  • কক্সবাজারে বজ্রঘাতে ২ লবণচাষীর মৃত্যু
  • শনিবার খুলছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়, রোববার প্রাথমিক
  • মিল্টনই সিটি করপোরেশনের সিল মারতেন: ডিবি প্রধান
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২ মে, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    কটিয়াদীতে শশা বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে ৪ টাকায়!

    ছাইদুর রহমান নাঈম, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৩ এএম
    ছাইদুর রহমান নাঈম, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৩ এএম

    কটিয়াদীতে শশা বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে ৪ টাকায়!

    ছাইদুর রহমান নাঈম, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৩ এএম

    কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে শসার দামে ধস নেমেছে। ক্রমেই কমছে এই সবজির দাম। ফলে শসা চাষীদের দুশ্চিন্তা বেড়েছে। অথচ কদিন আগেও তা ছিলো চড়া দাম। কয়েকদিন আগে শেষ হয়েছে পবিত্র মাহে রমজান। এরপর পবিত্র ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের আমেজও শেষদিকে। কটিয়াদীতে চলতি মৌসুমে শসার ফলন ভালো হলেও হঠাৎ দাম কমাতে হতাশ হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।

    যেই শসা কিছু দিন আগেও পাইকাররা ক্ষেত থেকে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে কিনেছেন এখন পাইকাররা ৩-৫ টাকা কেজি দরেও কিনতে রাজি হচ্ছেন না। নদীর বাঁধ বাজারে ১৯ এপ্রিল শুক্রবার প্রতি কেজি শসা খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৬ -৮ টাকায়। পাইকারি ৩-৫ টাকা কেজি। দাম কমে যাওয়ায় হতাশ চাষিরা। অন্যদিকে খুশি নিম্ন আয়ের মানুষ।

    কটিয়াদী উপজেলার কয়েকটি সবজি বাজারে ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি দোকানে কম বেশি শসার সরবরাহ রয়েছে। তবে ক্রেতা না থাকায় প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে ৭-৮ টাকা কেজি দরে। রমজান মাসেও এই শসার কেজি ছিল ৬০-৭০ টাকা কেজি । তখন অনেক ক্রেতাই কিনতে পারে নাই। এখন দাম কমে যাওয়ায় অনেকেই কিনছেন এই শসা।

    জালালপুর ইউনিয়নের ফেকামারা গ্রামের শসা চাষি জমির মিয়া বলেন, এ বছর তিনি এক একর জমিতে শসার আবাদ করেছেন। খরচ হয়েছে এক লাখ বিশ হাজার টাকা। এখন যে দাম, তাতে শ্রমিকদের মজুরি খরচ উঠবে না। শসার বাজার নিয়ে বর্তমানে তিনি অনেক দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।

    শসা বিক্রেতা জসিম উদ্দিন বলেন, রমজান মাসে সরবরাহ কম থাকায় দাম বেশি ছিল। এখন সরবরাহ অনেক বেশি তাই দাম কম। তবে দাম কম হলেও বাজারে শসার ক্রেতা কম। এছাড়া অন্যান্য সবজির দামও অনেক কম। ক্রেতারা সাধ্যমতো কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।

    নদীর বাঁধ বাজারে সবজি কিনতে আসা আব্দুর রহিম বলেন, দাম এখন অনেকটা হাতের নাগালেই আছে। রমজান মাসের তুলনায় অনেক দাম কম। দাম কম থাকলেও বাকি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম অনেক চড়া। রমজান মাসে তো হাতেই দেয়া যাচ্ছিলো না শসায়। এখন রমজান শেষ ও আমদানি বাড়ায় তাই দাম কমেছে। শসা কিনেছি ডাল দিয়ে রান্না করে খাব বলে।

    পিএম

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…