এইমাত্র
  • বাঁধ ভেঙে শেরপুরে গ্রামের পর গ্রাম প্লাবিত
  • নোয়াখালীতে সড়কে প্রাণ গেল ২ বিএনপি-জামায়াত নেতার
  • গজারিয়ায় কাভার্ডভ্যান-ট্রাক ও সিএনজির ত্রিমুখী সংঘর্ষে আহত ২
  • যার ফোনকলে সিদ্ধান্ত বদলান রাহুল দ্রাবিড়
  • চুয়াডাঙ্গায় পল্লী উন্নয়ন কিশোরী সংঘের সচেতনামূলক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
  • রূপচাঁদা মাছের দোপেঁয়াজা তৈরির রেসিপি
  • মাদারীপুরে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি
  • চুয়াডাঙ্গায় কিশোর শ্রমিকের লাশ নিয়ে বিক্ষোভ
  • টাঙ্গাইলে পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা ২২ শিক্ষার্থীর মানববন্ধন
  • রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে ঘিরে রাখা ভবনে অভিযান শুরু
  • আজ মঙ্গলবার, ১৮ আষাঢ়, ১৪৩১ | ২ জুলাই, ২০২৪
    আইন-আদালত

    আপত্তিকর ছবি তুলে ব্ল্যাকমেল, চাকরি হারালেন এএসপি

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ১১:১৭ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ১১:১৭ পিএম

    আপত্তিকর ছবি তুলে ব্ল্যাকমেল, চাকরি হারালেন এএসপি

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ১১:১৭ পিএম

    নারী ও পুরুষকে একসঙ্গে নিয়ে আপত্তিকর ছবি তুলে জিম্মি করে টাকা আদায় করে চাকরি হারিয়েছেন পুলিশ একাডেমি, সারদার সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ইয়াকুব হোসেন।

    এই ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য আরও পাঁচজন পুলিশ সদস্যকে নিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্রও গড়ে তুলেছিলেন তিনি।

    রোববার (৩০ জুন) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপনে তাকে বাধ্যতামূলক অবসরের আদেশ দেওয়া হয়।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে- ২০১৯ সালে সহকারী পুলিশ সুপার ইয়াকুব হোসেন কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর সার্কেলে দায়িত্বে ছিলেন। তখন তার নিয়ন্ত্রণাধীন মিরপুর থানার সাবেক এসআই জীবন বিশ্বাস, কনস্টেবল আল আমিন, কনস্টেবল মো. আব্দুস সবুর, গাড়িচালক কনস্টেবল সামিউল, কনস্টেবল রানা ও কনস্টেবল অনিকের সমন্বয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে একটি টিম গঠন করেন। ২০১৯ সালে ১৯ জানুয়ারি পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী পৌর এলাকার মোশারফপুর ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লিপি কমিশনারের বাড়িতে আকস্মিকভাবে প্রবেশ করেন। সেখানে এক নারীর সঙ্গে মো. আশরাফ হোসেন ও মো. শামীম রেজা অবস্থান করাকে অবৈধ কাজের অভিযোগ তুলে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে বেধড়ক মারপিট করেন। পরে তাদের অর্ধনগ্ন অবস্থায় ছবিও তোলেন। পরবর্তীতে মিরপুর বাজারে বিকাশ ব্যবসায়ী সোহেল রানার মাধ্যমে অভিযোগকারীদের পক্ষ থেকে ১ লাখ টাকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেন।

    বিষয়টি নিয়ে ভুক্তভোগী আশরাফ পুলিশ সদর দফতরে অভিযোগ করেন। অভিযোগের বিপরীতে অভিযুক্ত সহকারী পুলিশ সুপার ইয়াকুব হোসেনকে কারণ দর্শাতে বলা হয়।

    প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়- পরবর্তী তদন্তে বিষয়টি প্রমাণ হওয়ায়। অপরাধের গুরুত্ব ও প্রাসঙ্গিক বিষয়াদিসহ সার্বিক বিবেচনায় তাকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ৩ (খ) ও ৩ (ঘ) বিধি অনুযায়ী যথাক্রমে ‘অসদাচরণ’ ও ‘দুর্নীতি’ এর অভিযোগে একই বিধিমালার বিধি ৪ এর উপ-বিধি ৩ (খ) মোতাবেক ‘বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান’ গুরুদণ্ড দেওয়া হয়।

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…