এইমাত্র
  • ভাঙ্গুড়ার প্রবীণ সাংবাদিক আবু জাফর মঈন সিদ্দিকী আর নেই
  • সারা দেশে মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে আইনি নোটিশ
  • মোংলায় আগুনে পুড়ল দিনমজুরের স্বপ্ন
  • শহিদুল আলমকে উপদেষ্টা করার আহ্বান শফিক রেহমানের
  • সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি মেহেদীর জামিন স্থগিত
  • ভুটানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন আমীর খসরু
  • জামিন পেয়েছেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
  • দায়িত্ব নিল নতুন আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার
  • ড. ইউনূসের ৬ মামলা বাতিল, বাদী আদালতের সময় নষ্ট করেছেন: হাইকোর্ট
  • সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের গাড়িতে হামলা, মামলা করতে গিয়ে গ্রেফতার
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ নভেম্বর, ২০২৪
    আপনার স্বাস্থ্য

    পাঙাশ-তেলাপিয়ায় অতিমাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার হচ্ছে

    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৭ পিএম
    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৭ পিএম

    পাঙাশ-তেলাপিয়ায় অতিমাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার হচ্ছে

    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৭ পিএম

    পাঙাশ ও তেলাপিয়া মাছে অতিমাত্রায় অ্যন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সাইয়েন্সের অধ্যাপক ড. শারমিন রুমি আমিন। এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে।

    বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ) আয়োজিত গবেষণার প্রাক-অবহিতকরণ সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

    তিনি বলেন, আমাদের সাধারণ মানুষের তথা নিম্ন আয়ের মানুষের অন্যতম পছন্দের খাবার পাঙাশ ও তেলাপিয়া মাছে অ্যন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে। এর মাত্রা এতো বেশি যে, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এক রোগের ওষুধ খেলে অন্যান্য রোগ মাথা চাড়া দিয়ে উঠে।

    শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মাসুম বলেন, ‌‌‘দেশে পশু মোটা-তাজাকরণে স্ট্রয়েট ড্রাগ ব্যবহার হচ্ছে না বলা হলেও খামারিরা এটি ব্যবহার করছে। খামারিরা প্রথমে স্বীকার না করলেও পরবর্তীতে তারা জানায় তারা হলুদ বা গোলাপি বড়ি নামে ব্যবহার করে। আর এসব ড্রাগ সীমান্ত এলাকায় বেশি ব্যবহার হয়। কেননা ভারত থেকে এগুলো সহজেই পাচার হয়ে দেশে আসে। আমরা পশুর রক্ত ও মূত্র পরীক্ষা করে স্ট্রয়েড ব্যবহারটা তুলে ধরব।’

    বিএফএসএর অতিরিক্ত পরিচালক অমিতাভ মণ্ডল বলেন, ‘অনিরাপদ খাদ্যে বিশ্বে প্রতিবছর ৬০ কোটি লোক অসুস্থ হয়, ৪ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়। বিশ্বে বছরে ৪০ শতাংশ শিশু রোগাক্রান্ত হয় ও ১ লাখ ২৫ হাজারের মৃত্যু হয়।’

    বিএফএসএর সাবেক পরিচালক ড. সহদেব চন্দ্র সাহা জানান, মানুষকে নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ করাও একটি ইবাদত। ইতোপূর্বে ১৩টি দুধের স্যাম্পলের মধ্যে ১১টিতে হেভি মেটার পাওয়া গিয়েছিল। এটি নিয়ে কাজ করায় সেখান থেকে উত্তরণ হয়েছে। বর্তমানে ১০টি গবেষণায় অর্থায়ন করা হচ্ছে। আশা করি দেশের খাদ্য ব্যবস্থায় এটি বড় অবদান রাখবে। স্ট্রিট ফুডগুলোতে নানা ধরনের রঙ ব্যবহার খাবারকে আকর্ষণ করে তোলা হয়। এসব খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

    এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্সের ড. মাহফুজা মোবারক, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেইরি সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোহেল রানা সিদ্দিকী, নোয়াখালী সায়েন্স অ্যান্ড টেকননোলজি ইউনিভার্সিটির ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন সায়েন্সের অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সরকার প্রমুখ।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…