এইমাত্র
  • ৮ কোটি টাকার জন্য স্ত্রীর হাতে স্বামী খুন
  • শীতে তিন মন্ত্রণালয়ে এসি ব্যবহার না করতে নির্দেশনা
  • হজ্বের খরচ কমিয়ে দুইটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সলিমুল্লাহ কলেজে লাঠি হাতে যুবক, আতঙ্কে শিক্ষার্থী
  • লালমনিরহাটে দিপালী হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড
  • হাসিনা আবারও রক্তপাতের উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
  • পাঠ্যবইয়ে যুক্ত হচ্ছে জুলাই বিপ্লব ও আবু সাঈদ, বাদ যাচ্ছে শেখ হাসিনার ছবি
  • শার্শায় সাবেক এমপি আফিলসহ ২০ নেতাকর্মীর নামে মামলা, গ্রেফতার ৫
  • আফগান সিরিজেও মিলবে না সাকিবের দেখা
  • ১১ দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট
  • আজ সোমবার, ১৩ কার্তিক, ১৪৩১ | ২৮ অক্টোবর, ২০২৪
    শিক্ষাঙ্গন

    ভারতীয় প্রতিষ্ঠান বাদ দিয়ে বই হবে দেশীয় মুদ্রণখানায়

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:১৫ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:১৫ পিএম

    ভারতীয় প্রতিষ্ঠান বাদ দিয়ে বই হবে দেশীয় মুদ্রণখানায়

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:১৫ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    পাঠ্যবই পরিমার্জনের পর তা শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতে চলছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) জোরালো কর্মযজ্ঞ। তবে এ কাজে জড়িত ছিল বেশকিছু ভারতীয় প্রতিষ্ঠান। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা হওয়ায় ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। দেশি মুদ্রণখানায় বই ছাপার নির্দেশনা এসেছে।

    সোমবার (২৮ অক্টোবর) সকালে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।

    রিয়াজুল হাসান বলেন, বই ছাপার কাজে ১৮টি স্লটে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ছিল। সেগুলো বাতিল হয়েছে। তাদেরকে বাতিল করার পরে পুনরায় দরপত্র বিজ্ঞপ্তি (টেন্ডার) দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে সব দেশি প্রতিষ্ঠান কাজ পেয়েছে।

    তিনি বলেন, ২০১২ সালে প্রণীত শিক্ষাক্রমের আলোকে আগামী বছরের পাঠ্যবই পরিমার্জনের কাজ করছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি)। এরই মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির বই ছাপার জন্য প্রেসে পাঠানো হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য শ্রেণির বইও যাবে। আশা করছি, ডিসেম্বরের মধ্যে সব বইয়ের কাজ সম্পন্ন হবে।

    তিনি আরো বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, জানুয়ারিতে যেন শিক্ষার্থীরা হাতে পায়। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ছাপার কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন বই দিতে বলা হয়েছে।

    জানা গেছে, দায়িত্ব নেয়ার পর নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করে ২০২৬ সাল থেকে তা কার্যকর করা হবে বলে জানানো হয়। তার আগে ২০২৫ সালে শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমের বই পরিমার্জন করে শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

    প্রতিবছর স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমিক পর্যায়ের ১ কোটি ৮৯ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য ২৩ কোটি কপি বই ছাপায় এনসিটিবি। তাদের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী, মে-জুন মাসে বইয়ের পাণ্ডুলিপি প্রুফ রিডারদের দেখানোর কথা ছিল। তবে এবার সেপ্টেম্বরে বই সংশোধনের ঘোষণা এসেছে। এতে আগামী বছরের শুরুতে সংশোধিত বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছানো নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়। যদিও জানুয়ারি মাসেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই দেওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করছেন এনসিটিবি কর্মকর্তারা।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…