এইমাত্র
  • যে কুমির ডেকে আনছেন তা আপনাদেরকেই খাবে: আসিফ মাহমুদ
  • ড. ইউনূস ‘পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন’, বিবিসিকে নাহিদ
  • দায়িত্ব ছাড়লেন জসীম উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রুহুল আলম
  • সেনানিবাসে আশ্রয় দেওয়া ৬২৬ জনের তালিকা প্রকাশ
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন নাহিদ ইসলাম
  • ঢাকার মেয়র পদে লড়বেন হাসানাত-সাদিক কায়েম
  • ভারতের নিয়ন্ত্রিত নদীর পানি পাকিস্তান পাবে না: মোদি
  • দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশে ঝড়ের কবলে বিমান
  • চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল: আইসিইউ অচল, জীবন ঝুঁকিতে রোগীরা
  • ওভাল অফিসে দ. আফ্রিকার প্রেসিডেন্টকে হেনস্তা করলেন ট্রাম্প
  • আজ শুক্রবার, ৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ | ২৩ মে, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    কাতার সফরে অর্থনৈতিক কূটনীতি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার নতুন অধ্যায়

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩১ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩১ পিএম

    কাতার সফরে অর্থনৈতিক কূটনীতি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার নতুন অধ্যায়

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩১ পিএম

    বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি গুরুত্বপূর্ণ সফরে বর্তমানে কাতারে অবস্থান করছেন। চার দিনের এই সফরে তাঁর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কাতারের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও জ্বালানি খাতে সহযোগিতা জোরদার করা এবং মানবিক ইস্যুতে পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানো।

    সোমবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ঢাকা ত্যাগ করে তিনি দোহায় পৌঁছান এবং ২২ ও ২৩ এপ্রিল অংশগ্রহণ করেন দোহায় আয়োজিত আন্তর্জাতিক ‘আর্থনা সম্মেলনে’। এ সম্মেলনে বিশ্ব অর্থনীতি, উন্নয়ন ও প্রযুক্তিনির্ভর টেকসই বিনিয়োগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

    ড. ইউনূসের সফরের সময় তিনি কাতারের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। আলোচনায় উঠে আসে এলএনজি আমদানির সম্ভাবনা, রোহিঙ্গা সংকটে কাতারের সহযোগিতা এবং বাংলাদেশে কাতারি বিনিয়োগ বৃদ্ধির সুযোগ।

    এছাড়াও, কাতারে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গেও এক মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন তিনি। সেখানে তিনি বলেন, “বাংলাদেশ এখন অর্থনৈতিক অগ্রগতির মোড় ঘুরিয়েছে। আমরা চাই, মধ্যপ্রাচ্যের অংশীদাররা এই পথচলায় আমাদের পাশে থাকুক।” কাতার সফরের অংশ হিসেবে তিনি বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের সাথেও আলোচনা করেন, যেখানে বাংলাদেশের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ এবং বহুমুখী অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দিক তুলে ধরা হয়।

    এই সফর শুধু দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তর অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক অবস্থানকেও সুদৃঢ় করবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতিতে যে গতিশীলতা ও কৌশলগত চিন্তা দেখা যাচ্ছে, এই সফর তারই প্রতিফলন।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…