এইমাত্র
  • বরিশালে বাস চাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
  • আজও ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর, শীর্ষে লাহোর
  • ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা, আহত ১
  • সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
  • দায়িত্ব নিলেন নতুন সিআইডি প্রধান
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন ৭১ ও ২৪: তারেক রহমান
  • যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প
  • আ.লীগ নিষিদ্ধে প্রজ্ঞাপন জারি না করায় যা বললেন সারজিস
  • মোদি বুঝতে পারছেন পাকিস্তানের মুখোমুখি হওয়া কতটা ব্যয়বহুল: আফ্রিদি
  • পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল সহ্য করা হবে না, হুঙ্কার মোদির
  • আজ মঙ্গলবার, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১৩ মে, ২০২৫
    শিক্ষাঙ্গন

    কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে পাবিপ্রবিতে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন

    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৭ পিএম
    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৭ পিএম

    কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে পাবিপ্রবিতে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন

    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৭ পিএম

    কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ করেছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ।

    বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।

    মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা কুয়েট আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন এবং বিভিন্ন স্লোগানে ক্যাম্পাস প্রকম্পিত করে তোলেন। স্লোগানগুলোর মধ্যে ছিল, “কুয়েট ভিসি চাই কী, দালালি আর গোলামী”, “দালালি আর করিস না, পিঠের চামড়া থাকবে না”, “দফা এক দাবি এক, কুয়েট ভিসির পদত্যাগ।”

    মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী মোরসালিন আহমেদ বলেন,“কুয়েটের উপাচার্য ড. মুহাম্মদ মাছুদ শিক্ষার্থীদের কণ্ঠরোধ করতে চাচ্ছেন। তিনি শিক্ষার্থীদের ওপর প্রশাসনিক জুলুম চালাচ্ছেন। আমাদের ভাইয়েরা সেখানে ন্যায্য দাবিতে আন্দোলন করছে, অথচ তাদের ওপর দমন-পীড়ন চালানো হচ্ছে। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং তার পদত্যাগ দাবি করছি।”

    এসময় ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ইরফান বিন হাবিব বলেন,“ড. মাছুদের নেতৃত্বে কুয়েট প্রশাসন পুরোপুরি স্বৈরাচারী আচরণ করছে। ছাত্র রাজনীতির নামে একটি পক্ষকে বিশেষ সুবিধা দিয়ে বাকিদের দমন করার চেষ্টা চলছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই এমন পক্ষপাতদুষ্ট, দমনমূলক প্রশাসনের নেতৃত্বে একজন উপাচার্যের আর কুয়েট ক্যাম্পাসে থাকার কোনো অধিকার নেই। তিনি শিক্ষার্থীদের আস্থার জায়গা হারিয়েছেন। তার অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে।”

    উল্লেখ্য, কুয়েটে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়, যাতে আহত হন অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী। পরবর্তীতে একের পর এক বিক্ষোভ, হল বন্ধ, শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার এবং সিন্ডিকেট সভার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরিপ্রেক্ষিতে আন্দোলন আরও তীব্র হয়ে ওঠে।বর্তমানে কুয়েটের পরিস্থিতি থমথমে। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

    এসআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…