এইমাত্র
  • ‘মুমূর্ষু রোগীকে বাঁচাতে ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা’
  • বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ফিফার অনুমতি পেলেন হামজা চৌধুরী
  • ২০ বিলিয়ন ডলার ছুঁই ছুঁই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
  • ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার নতুন করে তদন্ত হওয়া উচিত: হাইকোর্ট
  • রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ: যা বললেন জাপানের রাষ্ট্রদূত
  • নির্বাচন সংস্কার কমিশন প্রধানের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
  • ড. ইউনূসকে পাকিস্তান সফরে শাহবাজ শরিফের আমন্ত্রণ
  • অনুমতি ছাড়াই ভারতীয় চিকিৎসকরা বাংলাদেশে চিকিৎসা করে যাচ্ছেন: ডা. রফিক
  • বাংলাদেশকে ৬৮৫ ভারতীয় বিশিষ্ট নাগরিকের খোলা চিঠি
  • কোণঠাসা জ্যোতিকা জ্যোতি, বাড়ি ছাড়তে বাধ্য করলেন বাড়িওয়ালা
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৫ পৌষ, ১৪৩১ | ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
    আন্তর্জাতিক

    মালয়েশিয়ায় বাধ্য শ্রমের অভিযোগ: বাংলাদেশি শ্রমিকদের মামলা করার অনুমতি

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৭ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৭ পিএম

    মালয়েশিয়ায় বাধ্য শ্রমের অভিযোগ: বাংলাদেশি শ্রমিকদের মামলা করার অনুমতি

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৭ পিএম

    মালয়েশিয়ায় জোরপূর্বক শ্রমের অভিযোগে ব্রিটিশ ভ্যাকুয়াম ক্লিনার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ডাইসনের বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমতি পেয়েছেন বাংলাদেশি শ্রমিকরা। শুক্রবার যুক্তরাজ্যের আপিল আদালত এই মামলার অনুমতি দেন।

    রয়টার্স ও মালয়েশিয়ার স্ট্রেইট টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি ও নেপালের ২৪ শ্রমিক অভিযোগ করেছেন, মালয়েশিয়ার এটিএ ইন্ডাস্ট্রিয়াল নামক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সময় তাদের বেতন থেকে অবৈধ অর্থ কেটে নেওয়া হয় এবং শারীরিক নির্যাতন করা হয়।

    শ্রমিকদের অভিযোগের ভিত্তিতে লন্ডনের আদালতে দায়ের করা মামলায় ডাইসন টেকনোলজি লিমিটেড, ডাইসন লিমিটেড এবং তাদের মালয়েশিয়ান সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে দায়ী করা হয়েছে।

    ডাইসন ২০২১ সালে মালয়েশিয়ান সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এটিএ-এর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল। তবে তারা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, এই মামলা মালয়েশিয়াতেই হওয়া উচিত। যদিও আপিল আদালত লিখিত রায়ে উল্লেখ করেছেন, "লন্ডন এই মামলার জন্য যথাযথ স্থান।"

    ডাইসনের এক মুখপাত্র বলেন, "এই সিদ্ধান্ত একটি প্রক্রিয়াগত বিষয়, যেখানে নির্ধারণ করা হয়েছে মামলাটি কোথায় শুনানি হবে। আমরা আদালতের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নই এবং আইনি বিকল্প নিয়ে পর্যালোচনা করছি।"

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…