এইমাত্র
  • বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ফিফার অনুমতি পেলেন হামজা চৌধুরী
  • ২০ বিলিয়ন ডলার ছুঁই ছুঁই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
  • ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার নতুন করে তদন্ত হওয়া উচিত: হাইকোর্ট
  • রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ: যা বললেন জাপানের রাষ্ট্রদূত
  • নির্বাচন সংস্কার কমিশন প্রধানের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
  • ড. ইউনূসকে পাকিস্তান সফরে শাহবাজ শরিফের আমন্ত্রণ
  • অনুমতি ছাড়াই ভারতীয় চিকিৎসকরা বাংলাদেশে চিকিৎসা করে যাচ্ছেন: ডা. রফিক
  • বাংলাদেশকে ৬৮৫ ভারতীয় বিশিষ্ট নাগরিকের খোলা চিঠি
  • কোণঠাসা জ্যোতিকা জ্যোতি, বাড়ি ছাড়তে বাধ্য করলেন বাড়িওয়ালা
  • অবশেষে অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছে তিন ডাকাত
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৫ পৌষ, ১৪৩১ | ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

    ধর্ম ও জীবন

    ১৯ ডিসেম্বর: নামাজের সময়সূচি
    প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ।ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কেয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। তাই যতই ব্যস্ততায় থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ওয়াক্তে নামাজ পড়া হলেও মিরাজের পর থেকে নামাজের বর্তমান রীতি চালু হয়। আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম হিসাবে নামাযই একমত্র মাধ্যম। আল্লাহ বলেন “নিশ্চয়ই নামায পাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর পক্ষ থেকে বার বার নামাজের তাগিদ পেয়েছেন। কুরআনে পাকে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন জায়গায় সরাসরি ৮২ বার সালাত শব্দ উল্লেখ করে নামাজের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাই প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাজকে ঈমানের পর স্থান দিয়েছেন। নামাজের গুরুত্ব ও ফায়েদা সম্পর্কে সাহাবায়ে কেরামের সামনে অসংখ্য হাদিন বর্ণনা করেছেন।বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ইংরেজি, ৪ পৌষ ১৪৩১ বাংলা, ১৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-নামাজের সময়সূচিফজর- ৫:১৬ মিনিট।জোহর- ১২:০০ মিনিট।আসর- ৩:৩৯ মিনিট।মাগরিব- ৫:১৯ মিনিট।ইশা- ৬:৩৭ মিনিট।আজ সূর্যাস্ত- ৫:১৬ মিনিট।আজ সূর্যোদয়- ৬:৩৫ মিনিট।বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা হলো-বিয়োগ করতে হবে-চট্টগ্রাম: -০৫ মিনিট।সিলেট: -০৬ মিনিট।যোগ করতে হবে-খুলনা: +০৩ মিনিট।রাজশাহী: +০৭ মিনিট।রংপুর: +০৮ মিনিট।বরিশাল: +০১ মিনিট।এইচএ
    ১৮ ডিসেম্বর: নামাজের সময়সূচি
    প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ।ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কেয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। তাই যতই ব্যস্ততায় থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ওয়াক্তে নামাজ পড়া হলেও মিরাজের পর থেকে নামাজের বর্তমান রীতি চালু হয়। আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম হিসাবে নামাযই একমত্র মাধ্যম। আল্লাহ বলেন “নিশ্চয়ই নামায পাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর পক্ষ থেকে বার বার নামাজের তাগিদ পেয়েছেন। কুরআনে পাকে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন জায়গায় সরাসরি ৮২ বার সালাত শব্দ উল্লেখ করে নামাজের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাই প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাজকে ঈমানের পর স্থান দিয়েছেন। নামাজের গুরুত্ব ও ফায়েদা সম্পর্কে সাহাবায়ে কেরামের সামনে অসংখ্য হাদিন বর্ণনা করেছেন।বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ইংরেজি, ৩ পৌষ ১৪৩১ বাংলা, ১৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-নামাজের সময়সূচিফজর- ৫:১৬ মিনিট।জোহর- ১২:০০ মিনিট।আসর- ৩:৩৯ মিনিট।মাগরিব- ৫:১৮ মিনিট।ইশা- ৬:৩৭ মিনিট।আজ সূর্যাস্ত- ৫:১৫ মিনিট।আজ সূর্যোদয়- ৬:৩৫ মিনিট।বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা হলো-বিয়োগ করতে হবে-চট্টগ্রাম: -০৫ মিনিট।সিলেট: -০৬ মিনিট।যোগ করতে হবে-খুলনা: +০৩ মিনিট।রাজশাহী: +০৭ মিনিট।রংপুর: +০৮ মিনিট।বরিশাল: +০১ মিনিট।এইচএ
    হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় ফের বাড়ল
    শেষবারের মতো আরও ১০ দিন বাড়ানো হয়েছে হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়। আগামী বছর হজে যেতে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন করা যাবে। এ নিয়ে কয়েকদফা বাড়ানো হলো নিবন্ধনের সময়।মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের হজে গমনেচ্ছু ব্যক্তি, হজ এজেন্সি, হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে যে, সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের হজযাত্রীদের নিবন্ধনের সময় আগামী ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হলো। এ সময়ের মধ্যে তিন লাখ টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন করা যাবে। একই সঙ্গে হজ প্যাকেজের সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ করে চূড়ান্ত নিবন্ধন করার জন্য অনুরোধ করা হলো। এরপর আর সময় বাড়ানো হবে না।আগের নির্ধারিত সময় অনুযায়ী হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় ১৫ ডিসেম্বর শেষ হওয়ার কথা ছিল।চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের ৫ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।এফএস
    ‘বিসমিল্লাহ’ এর জায়গায় ‘৭৮৬’ লেখা যাবে কি?
    ইসলামের বিধান অনুযায়ী যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ কথা, লেখা ও কাজের শুরুতে ‘বিসমিল্লাহ’ (অর্থাৎ আল্লাহর নামে শুরু করছি) বা ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ (অর্থাৎ পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি) বলা বা লেখা উচিত।বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, كُلُّ كَلَامٍ أَوْ أَمْرٍ ذِي بَالٍ لَا يُفْتَحُ بِذِكْرِ اللهِ فَهُوَ أَبْتَرُঅর্থ: ‘যে গুরুত্বপূর্ণ কথা বা বিষয় আল্লাহর জিকিরের মাধ্যমে শুরু হয় না, তা অসম্পূর্ণ বা বরকতহীন হয়’। (মুসনাদে আহমদ)‘বিসমিল্লাহ’ পড়া বা লেখার বরকত, সওয়াব ও ফজিলত পেতে ‘বিসমিল্লাহ’ই পড়তে ও লিখতে হবে। ‘বিসমিল্লাহ’ এর পরিবর্তে কোনো সংখ্যা বা সংকেত বললে বা লিখলে ‘বিসমিল্লাহ’ বলার বা লেখার সওয়াব ও বরকত পাওয়া যায় না।তবে যদি কোনো জায়গায় ‘বিসমিল্লাহ’ লিখলে আল্লাহর নামের অসম্মান হওয়ার আশংকা থাকে এবং ‘বিসমিল্লাহ’ এর পরিবর্তে ‘বিসমিহি তাআলা’ বা ‘৭৮৬’ লেখা হয় এই উদ্দেশ্যে যে, এটা দেখে পাঠক ‘বিসমিল্লাহ’ পড়ে লেখা পড়া শুরু করবে, তাহলে শরিয়তের দৃষ্টিতে তাতে কোনো সমস্যা নেই।যেমন পোস্টার বা হ্যান্ডবিলের ওপরে বিসমিল্লাহ পড়ার জন্য ‘৭৮৬’ বা ‘বিসমিহি তাআলা’ লেখা যেতে পারে। ‘বিসমিহি তাআলা’ অর্থ তার মহিমান্বিত নামে শুরু করছি। ‘৭৮৬’ না লিখে ‘বিসমিহি তাআলা’ লেখাই উত্তম।‘৭৮৬’ হলো ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ এর সংখ্যামান। আরবি বর্ণমালায় প্রত্যেকটি বর্ণের এক রকম সংখ্যামান রয়েছে। এই হিসাবে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ এর ১৯ বর্ণের সংখ্যামানের যোগফলের সমষ্টি ‘৭৮৬’।‘৭৮৬’ লেখার মাধ্যমে ‘বিসমিল্লাহ’ পড়ার কথা মনে করিয়ে দেওয়া যেতে পারে, কিন্তু এটাকে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ এর বিকল্প মনে করা যাবে না। যেখানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ লেখার সুযোগ আছে, সেখানে ‘৭৮৬’ লেখা যাবে না। শুধু এই সংখ্যা লেখার বা বলার কোনো সওয়াব নেই যদি তা ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বলার বা পড়ার কারণ না হয়।এইচএ 
    মাহফিলে যেতে না পেরে হেলিকপ্টারের ৪ লাখ টাকা ফেরত দিলেন আব্বাসী
    কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি মাহফিলে যাওয়ার কথা থাকলেও ঘন কুয়াশার কারণে যেতে পারেননি ইসলামি বক্তা মাওলানা এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে নারায়ণগঞ্জ থেকে হেলিকপ্টার যোগে উখিয়ায় যাওয়ার কথা ছিল আব্বাসীর। সকাল থেকে হেলিকপ্টারের পাইলট মতিউর বার বার চেষ্টা করেও ঘন কুয়াশার কারণে টাওয়ার থেকে অনুমতি না মেলায় তাকে নিয়ে বের হতে পারেননি। পরে মাহফিলে যেতে না পারায় আয়োজকদের কাছ থেকে নেওয়া চার লাখ টাকা ফেরত দেন আব্বাসী।এ বিষয়ে মাওলানা এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী বলেন, মাহফিলে যাওয়ার জন্য আমি সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। মাহফিল কমিটির পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধিও আসেন। হঠাৎ হেলিকপ্টারের চালক জানান আবহাওয়াজনিত কারণে হেলিকপ্টার চলাচল করতে পারছে না। তারপরও আমি পাইলটকে অনুরোধ জানাই। বারবার চেষ্টা করেও টাওয়ার থেকে অনুমতি মেলেনি। পরে সড়ক পথে যাওয়ার চেষ্টাও করেছি। কিন্তু সড়ক পথে যেথে সময় সংকুলন না হওয়ায় মাহফিল কমিটির পরামর্শক্রমে আজকের মাহফিলটি বাতিল করেছি। তিনি আরও বলেন, মাহফিলে যেতে না পারার বিষয়টি মাহফিলে আগত মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে টেলি কনফারেন্সে বলার অনুরোধ করি। আমি মাহফিলের মাইকে টেলি কনফারেন্সে বলার আগেই হেলিকপ্টার বাবদ অগ্রিম দেওয়া ৩ লাখ টাকা এবং আমাকে নিতে আসা ব্যক্তিদের সঙ্গে থাকা ১ লাখ টাকাসহ মোট ৪ লাখ টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে ফেরত দিয়ে দেই। তারপর আমি আমার অপারগতা মাহফিলের মাইকে মাহফিলে আগত মানুষদের উদ্দেশ্যে বলেছি।এ বিষয়ে জানতে মেঘনা এভিয়েশনের পাইলট মতিউর হক জানান, হুজুরকে (মাওলানা এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী) নিয়ে বেলা ১১টায় কক্সবাজারের উখিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে কয়েকবার চেষ্টা করেও টাওয়ার থেকে অনুমতি মেলেনি। যার ফলে আর যাওয়া হয়নি।মাহফিলের আয়োজক আজিজুল হক ওরফে শিশু ফকির বলেন, আজকে আমাদের মাহফিলে এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী আসার কথা ছিল। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তিনি আসতে পারেননি। তিনি অগ্রিম নেওয়া টাকা ফেরত দিয়েছেন।এফএস
    মিশরে কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের নারী হাফেজের সাফল্য
    প্রাচীন সভ্যতার দেশ মিশরের নতুন রাজধানী ‘প্রশাসনিক কায়রো’তে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করলেন হাফেজ হুমাইরা মাসউদ নামের এক নারী হাফেজ। দেশটিতে অনুষ্ঠিত ৩১তম আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ৬০টি দেশের প্রতিযোগীদের মাঝে অনারবদের জন্য নির্ধারিত গ্রুপে পঞ্চম স্থান অর্জন করলেন তিনি।বুধবার (১১ই ডিসেম্বর) দেশটির ‘গ্র্যান্ড মসজিদে’ অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার ফলাফলে দ্বিতীয় গ্রুপের বিজয়ীদের মধ্যে ঘোষণা করা হয় বাংলাদেশী হাফেজ হুমাইরা মাসউদের নামটিও।হাফেজ হুমাইরা মাসউদ অনারবদের জন্য নির্ধারিত গ্রুপটিতে পঞ্চম স্থান অধিকার করে পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন দুই লাখ মিশরীয় পাউন্ড, বাংলাদেশি মুদ্রায় পাঁচ লাখ টাকা। এই গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জনকারী নাইজেরিয়ান হাফেজ ফাতেমা আবু বকর পেয়েছেন ছয় লাখ মিশরীয় পাউন্ড বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ লক্ষ টাকা।বিজয়ী হাফেজ হুমাইরা মাসউদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মিশরের ওয়াকফ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ড. ওসামা আল-আজহারী। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, কায়রোর গভর্নর ড. ইব্রাহিম সাবের, সাবেক মুফতি ড. শাওকি আল্লাম, সুদানের সাবেক ওয়াকফ মন্ত্রী ড. মোহাম্মদ মুস্তফা আল-ইয়াকুতি, প্রতিযোগিতার বিচারক বৃন্দ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা।চাঁদপুর জেলার হাইমচর থানার চর ভৌরবী গ্রামের মাসুদ আজীজ এর কন্যা ২০১০ সালে জর্ডানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় ২য় স্থান অধিকার করেছিলেন।তিনি নারায়ণগঞ্জের উম্মে আইমান (রা.) আন্তর্জাতিক বালিকা মাদ্রাসা থেকে হেফজ, জামিয়া ইব্রাহিমিয়া আমিনিয়া মহিলা মাদ্রাসা থেকে দাওরা হাদীস উত্তীর্ণ হয়ে মিশরের বিখ্যাত আজহার ইনস্টিটিউটে সানুবি (উচ্চ মাধ্যমিক) অধ্যয়নরত।এফএস
    ১১ ডিসেম্বর: নামাজের সময়সূচি
    প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ।ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কেয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। তাই যতই ব্যস্ততায় থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ওয়াক্তে নামাজ পড়া হলেও মিরাজের পর থেকে নামাজের বর্তমান রীতি চালু হয়। আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম হিসাবে নামাযই একমত্র মাধ্যম। আল্লাহ বলেন “নিশ্চয়ই নামায পাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর পক্ষ থেকে বার বার নামাজের তাগিদ পেয়েছেন। কুরআনে পাকে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন জায়গায় সরাসরি ৮২ বার সালাত শব্দ উল্লেখ করে নামাজের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাই প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাজকে ঈমানের পর স্থান দিয়েছেন। নামাজের গুরুত্ব ও ফায়েদা সম্পর্কে সাহাবায়ে কেরামের সামনে অসংখ্য হাদিন বর্ণনা করেছেন।আজ বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ইংরেজি, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বাংলা, ৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-নামাজের সময়সূচিফজর- ৫:১১ মিনিট।জোহর- ১১:৫৭ মিনিট।আসর- ৩:৩৬ মিনিট।মাগরিব- ৫:১৬ মিনিট।ইশা- ৬:৩৩ মিনিট।আজ সূর্যাস্ত- ৫:১৩ মিনিট।আজ সূর্যোদয়- ৬:৩১ মিনিট।বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা হলো-বিয়োগ করতে হবে-চট্টগ্রাম: -০৫ মিনিট।সিলেট: -০৬ মিনিট।যোগ করতে হবে-খুলনা: +০৩ মিনিট।রাজশাহী: +০৭ মিনিট।রংপুর: +০৮ মিনিট।বরিশাল: +০১ মিনিট।এইচএ
    রাশমিকাকে নিয়ে মাহফিলে বয়ান, ক্ষমা চাইলেন আমির হামজা
    ওয়াজ মাহফিলে উদাহরণ দিতে গিয়ে ভারতীয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই ও রাশমিকা মান্দানার সৌন্দর্য নিয়ে কথা বলে সমালোচনার মুখে ক্ষমা চাইলেন আলোচিত ইসলামি বক্তা মুফতি আমির হামজা।আজ মঙ্গলবার দুপুরে ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে দেশবাসী ও শ্রোতাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চান এই বক্তা।আমির হামজার ফেসবুক পোস্টটি নিচে হুববহু দেওয়া হলো:আসসালামু আলাইকুম প্রিয় তৌহিদী জনতা।আপনাদেরকে বারবার আশাহত করার জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি,ক্ষমা প্রার্থনা করছি।আপনাদেরকে কিছু কথা বলা জরুরি মনে করছি। যাতে আপনারা আমার বিষয়ে মন্তব্য করার ক্ষেত্রে ইনসাফ করতে পারেন।ঢালাওভাবে যেসব কথাবার্তা চারদিকে বলা হচ্ছে তার সবটুকুই কি সঠিক? নাকি ভিন্ন বাস্তবতা আছে?সম্প্রতি সি-রি-য়া-র কারাগার থেকে মুক্ত বন্দিদের চিত্র আপনাদের সামনে। তারা অনেকেই নিজের নাম পর্যন্ত ভুলেগেছে।ফ্যাসিস্টের কারাগারে থাকাকালীন এমন কোনো নির্যাতন নাই যা আমার উপরে করা হয়নি। আমার ব্রেনে পর্যন্ত কারেন্ট শক দেওয়া হয়েছে ও স্লো পয়জেনিং করা হয়েছে। বাকী নির্যাতনের কথা আর না বলি।আমি স্বীকার করছি মানসিকভাবে আমি পুরোপুরি সুস্থ না। শারিরীক ও মানসিক কোনো দিক দিয়েই আমি ফিট না।নিজের অজান্তেই অসংলগ্ন কথাবার্তা মুখে চলে আসছে। আমার আচরণও আমার নিয়ন্ত্রণে থাকছে না। এসব চিন্তা আমাকে আরো অসুস্থ করে তুলেছে। আর আমার দেওয়া বক্তব্য নিয়ে চলমান যে বিতর্ক। সেই আলোচনাটাতে শুধুমাত্র উক্ত নায়েকার আলাপটুকুই আমার ভুল হয়েছে আমি স্বীকার করছি। তবে যদি আলোচনাটি পুরোপুরি শোনেন তাহলে দেখবেন আলোচনাটি গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। ভবিষ্যতে আমি আরো সতর্ক থাকার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।এখন আপনারা বলতে পারেন আমি যেহেতু মানসিক ও শারীরিকভাবে ফিট না তাহলে এতো মাহফিল কেনো করছি?সেক্ষেত্রে আপনাকে বলবো আপনি কিছুক্ষণ আমার জায়গায় দাড়ান ভাই প্লিজ! তারপর ভাবুন।খোলামেলা আপনাদেরকে বলছি, জামায়াতের কেন্দ্রীয় দায়িত্বশীল, বি এন পির কেন্দ্রীয় নেতারা, শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ যখন একটা মাহফিলের জন্য রিকুয়েষ্ট করে তখন আমার কি করার থাকতে পারে বলুন?শুধুমাত্র ভি.আই.পিদের রিকুয়েষ্ট রাখতে গেলেই সাধারণ জনতা তো বহুদূর জেলা দায়িত্বশীল ও আত্মীয়স্বজনদের রিকুয়েষ্ট রাখাও সম্ভব হয় না।অন্যদিকে ফ্যাসিস্ট পরবর্তী সময়ের অবাধ স্বাধীনতা তাফসির মাহফিল আয়োজনকে আরো ত্বরান্বিত করেছে। তার একটি প্রেসার অন্যদিকে শায়েখ মিজানুর রহমান আজহারী ভাই দেশে না থাকায় আরো একটি চাপ সাথে যুক্ত হয়েছে।সবমিলিয়ে যথাযথ শারিরীক, মানসিক ও একাডেমিক প্রস্তুতি গ্রহণ করার সুযোগ পাইনি। যার ফলেই মাঝেমধ্যে এমন ত্রুটি,ভুল আমার দ্বারা হয়ে যাচ্ছে।আমি আবারো বলছি আমি সুস্থ না। অন্যদিকে বাস্তবতার শিকার। যেখানে সুস্থ মানুষের পক্ষেই এতো প্রোগ্রাম, জার্নি করা অসম্ভব হয়ে যায় সেখানে আমার মত অসুস্থ ব্যক্তির বর্তমান অবস্থা কি একটু ভেবে দেখবেন।আমি আপনাদের কাছে আবারো ক্ষমা চাই এবং এই সিজনে আমার ভুলভ্রান্তি গুলো দিয়ে প্রকৃত আমাকে জাজ কইরেন না দয়া করে।আমি কথা দিচ্ছি, পরবর্তী বছরগুলোতে পরিপূর্ণ প্রস্তুতি ও আমার যথাযথ ট্রিটমেন্ট নিয়ে তাফসির মাহফিলে অংশগ্রহণ করবো ইনশাআল্লাহ। সাথে গণহারে দাওয়াত নেওয়া বন্ধ করে দিবো।বিশেষ দোয়াপ্রার্থীআমির হামজা।  এফএস
    যে আমলই যথেষ্ট জান্নাত লাভের জন্য
    ঈমান ও আমল জান্নাতে যাওয়ার সহজ ও সাধারণ সূত্র। তবে, নবীজির ঘোষণা অনুযায়ী নির্দিষ্ট কিছু আমল জান্নাতে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে। এ প্রসঙ্গে এক হাদিসে এসেছে, আবু আইয়ুব (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি নবী (স.)-এর খেদমতে হাজির হয়ে আরজ করল, আমাকে এমন একটি আমলের কথা বলে দিন, যে আমল আমাকে জান্নাতের কাছে পৌঁছে দেবে এবং জাহান্নাম থেকে দূরে রাখবে। রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, তুমি আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর সঙ্গে কোনো কিছু শরিক করবে না, নামাজ কায়েম করবে, জাকাত দেবে এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখবে। সে ব্যক্তি চলে গেলে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, তাকে যে আমলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তা দৃঢ়তার সাথে পালন করলে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (সহিহ মুসলিম: ১৪)উল্লেখিত হাদিসে দেখা যাচ্ছে, নামাজ ও জাকাত আদায় এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখাই অনন্ত সুখের জান্নাত লাভের উপায় হয়ে যাবে। কেবল শর্ত হলো- তা হতে হবে শিরকমুক্ত। যারা ইবাদত করে আবার আল্লাহর সঙ্গে শরিকও করে, তাদের জান্নাতে যাওয়ার কোনো গ্যারান্টি নেই। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সঙ্গে শরিক করার অপরাধ ক্ষমা করবেন না। আর এটি ছাড়া সব গুনাহ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করবেন।’ (সুরা নিসা: ৪৭)অন্য হাদিসে মহানবী (স.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ইবাদত করে এবং তাঁর সঙ্গে শরিক করে না, যে নামাজ আদায় করে, জাকাত দেয় এবং কবিরা থেকে বেঁচে থাকে, তার পুরস্কার জান্নাত।’ (সুনানে নাসায়ি: ৪০০৯)এই হাদিসেও একই ঘোষণা। শিরকমুক্ত অবস্থায় নামাজ ও জাকাত আদায় এবং কবিরা গুনাহ থেকে বেঁচে থাকলে জান্নাত। মূলত যারা আল্লাহর সঙ্গে শরিক করে না, আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে দেবেন। হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে আদম সন্তান, তুমি যদি পৃথিবী পরিমাণ গুনাহ নিয়ে আমার কাছে আসো এবং আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক না করে থাকো, তাহলে আমিও সমপরিমাণ ক্ষমা নিয়ে তোমার কাছে আসব।’ (সুনানে তিরমিজি: ৩৫৪০)শিরক হলো ঈমানের পরিপন্থী। শিরক ও ঈমান একসঙ্গে চলে না। বড় শিরকে লিপ্ত হলে ঈমান চলে যায়। কিছু ছোট শিরক রয়েছে, সেগুলো থেকেও মুক্ত থাকা মুমিনের কর্তব্য। সবরকম শিরক থেকে মুক্ত থেকে আল্লাহর ইবাদত করলে নবীজির হাদিস অনুযায়ী বেশি আমলেরও দরকার হবে না। আরেক হাদিসে নবীজি (স.) বলেছেন, ‘তোমার ঈমানকে খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ট।’ (বায়হাকি, শুআবুল ঈমান: ৬৪৪৩)অতএব, যারা আল্লাহর পুরস্কার লাভে ধন্য হতে চান, তাদের শিরকমুক্ত ইবাদত অবশ্য করণীয়। আল্লাহ তাআলার ভালোবাসা শুধু তাদের জন্য। আল্লাহ তাআলা কেবল তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার আকাঙ্ক্ষা করে সে যেন নেক আমল করে এবং তার প্রতিপালকের ইবাদতে কাউকে শরিক না করে।’ (সুরা কাহাফ: ১১০)আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে শিরকমুক্ত জীবন যাপনের তাওফিক দান করুন। শিরকমুক্ত ইবাদত-বন্দেগি করার তাওফিক দান করুন। আমিন।এবি 
    ১০ ডিসেম্বর: নামাজের সময়সূচি
    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর পক্ষ থেকে বার বার নামাজের তাগিদ পেয়েছেন। কুরআনে পাকে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন জায়গায় সরাসরি ৮২ বার সালাত শব্দ উল্লেখ করে নামাজের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাই প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাজকে ঈমানের পর স্থান দিয়েছেন। নামাজের গুরুত্ব ও ফায়েদা সম্পর্কে সাহাবায়ে কেরামের সামনে অসংখ্য হাদিন বর্ণনা করেছেন।প্রাপ্তবয়স্ক প্রত্যেক নারী ও পুরুষের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ। ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কেয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। তাই যতই ব্যস্ততায় থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজ মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ (২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বাংলা; ৭ জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি)। চলুন দেখে নিই ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচিনামাজের সময়সূচি                   জোহর- ১১:৫৪আসর- ৩:৩৬সূর্যাস্ত- ৫:১২মাগরিব- ৫:১৬ এশা-৬:৩৪ বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ/বিয়োগ করতে হবে। বিয়োগ করতে হবেচট্টগ্রাম- ৫ মিনিটসিলেট- ৬ মিনিটযোগ করতে হবেখুলনা- ৩ মিনিটরাজশাহী- ৭ মিনিটরংপুর- ৮ মিনিটবরিশাল- ১ মিনিটএইচএ
    ধর্মীয় আলোচনায় রাশমিকা মান্দানা, মুহূর্তেই ভাইরাল আমির হামজার বক্তব্য
    ভারতের দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা মান্দানা। বলা চলে ক্যারিয়ারে সোনালী সময় অতিবাহিত করছেন এই অভিনেত্রী। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাক টু ব্যাক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আলোচনায় এসেছেন।রাশমিকার সৌন্দর্যের তুলনা করছেন অনেকেই। তবে এবার এদেশের ওয়াজ মাহফিলে এই অভিনেত্রীর নাম উঠে এলো। সৃষ্টিকর্তার সৌন্দর্যের উদাহরণ দিতে গিয়ে বিশিষ্ঠ ধর্মীয় বক্তা আমির হামজা রাশমিকাকে বিশ্বের অন্যতম সুন্দরী হিসেবে আখ্যা দিলেন। যদিও তিনি রেফারেন্স দিয়েছেন বিভিন্ন গণমাধ্যমের।একটি ওয়াজ মাহফিলের ভিডিওতে দেখা যায়, আমির হামজা বলছেন, এখন বিশ্বে যত সুন্দর মানুষ আছে; আপনারা ইন্টারনেট ঘাঁটবেন। ১৫৭টা রাষ্ট্রের মধ্যে চেহারার কাটিংয়ে ১ নম্বরে রয়েছেন রাশমিকা মান্দানা। নাম শুনেছেন? চেহারার কাটিংয়ে এখন ১ নম্বরে আছেন। এই মহিলার দিকে একটু আল্লাহর নাম নিয়ে তাকাবেন। দেখেন তো কী সুন্দর করে আল্লাহ তাকে বানিয়েছেন। এর চেয়ে শতগুণে সুন্দর ছিল আমাদের আদি মাতা হাওয়া (আ.)।প্রসঙ্গত, ক্যারিয়ারে ‘চালো’ সিনেমার মাধ্যমে তেলেগু সিনেমায় অভিষেক হয় রাশমিকার। এরপর বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করলেও ততটা সফলতা পাননি। তবে ‘পুষ্পা: দ্য রাইজ’ সিনেমার অসাধারণ সফলতার পর রাশমিকা জনপ্রিয়তা যেন আকাশ ছুঁয়েছে। অল্প সময়ের ব্যবধানে এই অভিনেত্রী তেলেগু ইন্ডাস্ট্রি জয় করে ইতোমধ্যে বলিউডেও নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন।এফএস
    ৯ ডিসেম্বর: নামাজের সময়সূচি
    প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ।ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কেয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। তাই যতই ব্যস্ততায় থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ওয়াক্তে নামাজ পড়া হলেও মিরাজের পর থেকে নামাজের বর্তমান রীতি চালু হয়। আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম হিসাবে নামাযই একমত্র মাধ্যম। আল্লাহ বলেন “নিশ্চয়ই নামায পাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।আজ সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ইংরেজি, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বাংলা, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-নামাজের সময়সূচিফজর- ৫:১১ মিনিট। জোহর- ১১:৫৬ মিনিট। আসর- ৩:৩৬ মিনিট। মাগরিব- ৫:১৫ মিনিট। ইশা- ৬:৩৩ মিনিট। আজ সূর্যাস্ত- ৫:১২ মিনিট। আজ সূর্যোদয়- ৬:২৯ মিনিট।বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা হলো-বিয়োগ করতে হবে- চট্টগ্রাম: -০৫ মিনিট। সিলেট: -০৬ মিনিট।যোগ করতে হবে- খুলনা: +০৩ মিনিট। রাজশাহী: +০৭ মিনিট। রংপুর: +০৮ মিনিট। বরিশাল: +০১ মিনিট।এইচএ
    কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস ব্যবহার করা যাবে কী
    কুড়িয়ে পাওয়া সম্পদকে আরবিতে 'লোকতা' বা 'লোকাতা' বলে। পথে চলতে চলতে অনেক সময় আমরা বিভিন্ন জিনিস পড়ে থাকতে দেখি। পাওয়া জিনিস নিয়ে চিন্তায় পড়ে যাই। মূল্যবান জিনিস কুড়িয়ে পাওয়ার পর মনের সংশয় দূর হওয়া পর্যন্ত ঘোষণা করবে। এরপর যদি দৃঢ় বিশ্বাস হয় মালিক তা আর খুঁজতে আসবে না, তাহলে তা গরিবদের মাঝে সদকা করে দিবে।রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, 'তোমাদের কেউ যখন কোনো কুড়িয়ে পাওয়া বস্তু কুড়িয়ে নেয় সে যেন তার ওপর দুইজন ন্যায়পরায়ণ সাক্ষী রাখে, তারপর সে যেন তা গোপন না করে, পরিবর্তন-পরিবর্ধন না করে, তারপর যদি তার মালিক আসে, তবে সে সেটার অধিকারী, আর যদি না আসে, তবে সেটা আল্লাহর সম্পদ, তিনি যাকে ইচ্ছা তা দান করেন।' (ইবনে হিব্বান : ৪৮৯৪)। অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) আরও বলেন, 'যে কেউ কোনো পথহারা প্রাণীকে আশ্রয় দেবে, সে নিজেই ভ্রষ্ট লোক বলে বিবেচিত হবে, যতক্ষণ না সে তা প্রচার করে দেয়।' (মুসলিম : ১৭২৫)। ইসলামী শরিয়তের পরিভাষায়- 'কুড়ানো বস্তু' বলতে বোঝায়, এমন সম্পত্তি যা তার মালিক থেকে পড়ে গেছে, আর অন্য কেউ তা কুড়িয়ে নিয়েছে। অথবা এমন বস্তু যা কোনো ব্যক্তি পড়ে থাকতে দেখে কুড়িয়ে নিয়েছে এবং আমানত হিসেবে গ্রহণ করেছে। নিজে গরিব হলে প্রয়োজনে নিজেও ব্যবহার করতে পারবে। তবে যদি কোন সময় মালিক এসে খুঁজে তাহলে তাকে ফিরিয়ে দিতে হবে। মাল বিদ্যমান না থাকলে এর মূল্য ফেরত দিতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া ৬/৪৪৪, ফাতাওয়ায়ে রহিমিয়া ৯/১৯৩)আমরা প্রথমেই বস্তুটির মালিককে খুঁজে বের করার পূর্ণ চেষ্টা করবো। যেখানে খুজলে মালিক পাওয়া যাবে সেখানে ইলান করে প্রচার করবে। যদি মালিক কোনোভাবেই পাওয়া না যায়। তারপর যখন প্রবল ধারণা হবে যে, হয়তো মালিক বস্তুটি খুঁজে পাবার আশা ছেড়ে দিয়েছে। মালিক পাওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, তাহলে উক্ত ব্যক্তি ধনী হলে কয়েকজনকে সাক্ষী বানিয়ে এ বস্তুটি মালিকের পক্ষ থেকে গরীব কাউকে দান করে দেয়া আবশ্যক। আর যদি ব্যক্তি গরীব হয়, তাহলে তার জন্য দান করা বা নিজের জন্য রেখে দেওয়া উভয়টির ইচ্ছাধীন থাকবে। গাছের নিচে পড়ে থাকা ফল খাওয়া: কোন গাছের নিচে পড়ে থাকা ফল কুড়িয়ে খাওয়া বৈধ হবে? এ বিষয়ে অনেকে জানতে চান। না, গাছের নিচে পড়ে থাকা ফল মালিকের অনুমতি ছাড়া কাওয়া বৈধ হবে না। যদি অনুমতি থাকে তাহলে খাওয়া বৈধ। চাই অনুমতি প্রত্যক্ষভাবে থাকুক বা পরোক্ষভাবে। (রদ্দুল মুহতার  ৬/৪৪৪, ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া ৫/৩৯৩, ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া মাজমাউল আনহুর  ২/২৫৬, ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া ২৩/৩৭৯)শিক্ষার্থীদের ফেলে যাওয়া জিনিস ব্যবহার: স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বা মাদরাসার বার্ষিক পরীক্ষার পর ছাত্ররা অনেক জিনিস রেখে চলে যায়। ঐ সমস্ত বস্তু ব্যবহার করা যাবে কি না? ফিক্বাহশাস্ত্রের নির্ভরযোগ্য কিতাবাদি অধ্যয়নে প্রমাণিত হয়, যে সমস্ত বস্তু কুড়িয়ে পাওয়া যায় তা দুই ধরনের হয়। প্রথম প্রকার কুড়ানো বস্তুটি এমন, যা সাধারণত মানুষ তালাশ করে না। এটার হুকুম হলো, কুড়ানেওয়ালা ব্যবহার করতে পারবে। দ্বিতীয় প্রকার কুড়ানো বস্তুটি এমন, যা সাধারণত মানুষ তালাশ করে। এই প্রকারের হুকুম হলো, কুড়িয়ে পেলো সে তা সংরক্ষণ করে এ পরিমাণ সময় পর্যন্ত ঘোষণা করতে হবে যে, এরপর মালিককে পাওয়ার আশা থাকে না।যদি মালিককে না পাওয়া যায় এবং যে কুড়িয়ে পেয়েছে সে নিজে মুখাপেক্ষী হয়, তাহলে সে নিজে ব্যবহার করতে পারবে। আর সে ধনী হলে, মালিকের নামে সদকা করে দিতে হবে এবং পরতবর্তীতে মালিক এসে দাবি করলে তাকে উক্ত বস্তু ফেরত দিতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে আলমগিরি- ২/২৯৯-৩০০, আল-মুহিতে বুরহানি- ৮/৮৬৬, ফাতাওয়ায়ে সিরাজিয়া- ২৪১)হযরত জাইদ ইবনু খালিদ আল-জুহানি রা. থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, কোনো হারানো জিনিস প্রাপ্তি প্রসঙ্গে আল্লাহর রাসুল সা.-কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এক বছর না হওয়া পর্যন্ত এর ঘোষণা দিতে থাক। যদি শনাক্তকারী কোনো লোক পাওয়া যায়, তাহলে তাকে তা ফেরত দাও। এর ব্যতিক্রম হলে, তুমি এর থলে ও থলের বন্ধনী সঠিকভাবে চিনে রাখো এবং এর মধ্যকার জিনিস গণনা করার পর কাজে ব্যবহার করো। তারপর মালিক এসে গেলে, তার কাছে এটা ফিরিয়ে দিও। (ইবনে মাজাহ ২৫০৭, তিরমিজি ১৩৭৩)এইচএ
    নারী হজযাত্রীদের সৌদি আরবের বিশেষ নির্দেশনা
    দুই পবিত্র মসজিদে আরামদায়ক ও সম্মানজনকভাবে পরিদর্শনে নারী হজ যাত্রীদের জন্য নয় নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদ এবং মসজিদে নববী কর্তৃপক্ষ এ নির্দেশনা জারি করেছে। ইনফোগ্রাফির মাধ্যমে কর্তৃপক্ষ এক্স পোস্টে এ নির্দেশনা শেয়ার করে। এসব নির্দেশনা নারীদের নামাজের স্থানগুলোতে মেনে চলতে বলা হয়েছে।  নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যথাযথ ইসলামিক পোশাক পরিধান করা, দায়িত্বরত কর্মীদের সঙ্গে উত্তম আচারণ করা, ফ্লোরে ঘুমানো কিংবা বসা পরিহার করা এবং নামাজে সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়ানো। নির্দেশনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নের ওপর জোর দেয়া হয়েছে, বিশেষ করে নামাজের স্থানে খাওয়া বা পানি পান করা থেকে বিরত থাকা, হইচই না করা এবং জুতা পায়ে কার্পেটের ওপর না হাঁটা। এছাড়া হজ যাত্রী নারীদের ব্যক্তিগত মালামাল সাবধানে রাখতে বলা হয়েছে। সূত্র: গালফ নিউজ
    ৮ ডিসেম্বর: নামাজের সময়সূচি
    প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ।ইসলামের ৫টি রুকনের মধ্যে নামাজ অন্যতম। পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাজই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। কেয়ামতের দিন প্রথম হিসাব নেওয়া হবে নামাজের। তাই যতই ব্যস্ততায় থাকুক না কেন ওয়াক্তমতো ফরজ নামাজ আদায় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ওয়াক্তে নামাজ পড়া হলেও মিরাজের পর থেকে নামাজের বর্তমান রীতি চালু হয়। আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম হিসাবে নামাযই একমত্র মাধ্যম। আল্লাহ বলেন “নিশ্চয়ই নামায পাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর পক্ষ থেকে বার বার নামাজের তাগিদ পেয়েছেন। কুরআনে পাকে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন জায়গায় সরাসরি ৮২ বার সালাত শব্দ উল্লেখ করে নামাজের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাই প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাজকে ঈমানের পর স্থান দিয়েছেন। নামাজের গুরুত্ব ও ফায়েদা সম্পর্কে সাহাবায়ে কেরামের সামনে অসংখ্য হাদিন বর্ণনা করেছেন। আজ রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ইংরেজি, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বাংলা, ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো- নামাজের সময়সূচিফজর- ৫:০৯ মিনিট।জোহর- ১১:৫৫ মিনিট।আসর- ৩:৩৫ মিনিট।মাগরিব- ৫:১৫ মিনিট।ইশা- ৬:৩৩ মিনিট।আজ সূর্যাস্ত- ৫:১২ মিনিট।আজ সূর্যোদয়- ৬:২৯ মিনিট।বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা হলো-বিয়োগ করতে হবে-চট্টগ্রাম: -০৫ মিনিট।সিলেট: -০৬ মিনিট।যোগ করতে হবে-খুলনা: +০৩ মিনিট।রাজশাহী: +০৭ মিনিট।রংপুর: +০৮ মিনিট।বরিশাল: +০১ মিনিট।এইচএ

    Loading…