এইমাত্র
  • আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী কারাগারে
  • নানকের পালিয়ে যাওয়ার খবরে সীমান্তে পাহারা-তল্লাশি
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নারী ভিক্ষুককে কুপিয়ে হত্যা
  • সাতক্ষীরায় বজ্রপাতে মাছ চাষির মৃত্যু
  • সীতাকুণ্ডে পুকুরঘাট থেকে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
  • ঘুরতে গিয়ে ভারতবিরোধী পোস্ট, বাংলাদেশি যুবকের ভিসা বাতিল
  • প্রতিবেশী দেশে ইলিশ ও সার চোরাচালানের ঝুঁকি রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • শ্যামল দত্ত, মোজাম্মেল বাবুসহ ৪ জনকে নিয়ে ঢাকার পথে পুলিশ
  • কিশোরগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ খায়রুল স্মৃতি সংসদে দুর্ধর্ষ চুরি
  • ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে ৮ অভিবাসীর মৃত্যু
  • আজ সোমবার, ১ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

    আবহাওয়া

    দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড় বয়ে যেতে পারে
    দুপুরের মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্বদিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিমি বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এছাড়া, দেশের অন্যত্র দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্বদিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এবি 
    নদীবন্দরসমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত
    আজ (রবিবার) সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরসমূহকে দুই নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক পূর্বাভাসে আজ এ তথ্য জানানো হয়।  আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক আবহাওয়া পূর্বাভাস বুলেটিনে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ী ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে দুই নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, দেশের অন্যত্র দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে ঘন্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে এক নম্বর সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।এর আগে শনিবার প্রকাশিত পৃথক আবহাওয়া পূর্বাভাস বুলেটিনে আবহাওয়া অফিস চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে। গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ ভারতের পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ, গভীর স্থল নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সেই সঙ্গে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। আগামীকাল (সোমবার) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে এই সময়েও দেশের কোথায়ও কোথায়ও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে। তবে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এবি 
    বৃষ্টি কবে কমবে জানালো আবহাওয়া অধিদপ্তর
    টানা বৃষ্টিতে নাজেহাল দেশ। তবে বৃষ্টি নিয়ে সুখবর জানালো আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) থেকে দেশজুড়ে বৃষ্টির পরিমাণ কমতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। তবে আজ সারাদেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে।আবহাওয়াবিদ খন্দকার হাফিজুর রহমান রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি স্থল নিম্নচাপে পরিণত হয়ে যশোর ও খুলনা অঞ্চলে অবস্থান করছে গতকাল শনিবার থেকেই। এটি বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দিকে চলে যাচ্ছে। তাই বৃষ্টির পরিমাণও কমে আসছে।রবিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টি হয়েছে ৪৩ মিলিমিটার। সবচেয়ে বেশি হয়েছে পটুয়াখালীতে ২২৩ মিলিমিটার। সমুদ্র বন্দরগুলোকে এখনও ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত আর নদী বন্দর গুলোকে ২ নম্বর সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এবি 
    বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, মোংলা বন্দরে ৩নম্বর সংকেত বহাল
    বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে শনিবারও (১৪ সেপ্টেম্বর) মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রয়েছে। লঘুচাপ পরবর্তী নিম্নচাপের ফলে শুক্রবার বিকেল থেকে মোংলার উপকূলে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। ভারী বৃষ্টিতে সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে বন্দরে অবস্থানরত ২টি সারবাহী জাহাজের পণ্য খালাস ও পরিবহণের কাজ। তবে স্বাভাবিক রয়েছে অন্য ৫টি বাণিজ্যিক জাহাজের পণ্য ওটানামার কাজ বলে জানিয়েছেন বন্দরের হারবার বিভাগ। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় মোংলায় ৭০ মিঃমিঃ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। মোংলা আবহাওয়া অফিস ইনচার্জ মোঃ হারুন অর রশিদ বলেন, নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টিপাত ও ঝড়ো বাতাস আগামী কয়েকদিন ধরেই অব্যাহত থাকবে। অপরদিকে টানা ভারী বর্ষণে এখানকার জনজীবনে তার বিরুপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বৃষ্টির পানিতে নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতাসহ চিংড়ি ঘের তলিয়ে ক্ষতির আশংকায় স্থানীয়রা। এছাড়া এক ধরণের বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করায় লোকজনের স্বাভাবিক কাজ-কর্মও বিঘ্নিত হচ্ছে। শহরে দোকাটপাট খুলেছে কম। তবে এতে বেশি বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া দিনমজুরেরা।এইচএ
    ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা, বৃষ্টির স্থায়িত্বকাল জানাল আবহাওয়া অফিস
    সেপ্টেম্বর মাসে সম্ভাবনা না থাকলেও অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে একটি ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে আগামী তিন দিনের বর্ধিত সময়ে বৃষ্টি কমতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে আবহাওয়া অফিসের ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদ।তার স্বাক্ষরিত আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (৫ নম্বর) বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগেরে থাকা স্থল নিম্নচাপটি সামান্য উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘণীভূত হয়ে আজ সকালে যশোর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গভীর স্থল নিম্নচাপ আকারে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। নিম্নচাপটির প্রভাবে শনিবার সারাদেশে বৃষ্টিপাত হবে। যা থাকবে আগামীকাল পর্যন্ত। তবে ধীরে ধীরে বৃষ্টিপাত কমে যাবে।এই স্থল গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারাদেশে গত দুইদিনে বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিভাগে অতিভারী বর্ষণ হয়েছে। এরমধ্যে কক্সবাজারে চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড হয়েছে। দেশের প্রতিটি সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর আর নদী বন্দর দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেখে যেতে বলা হয়েছে। যা আগামীকাল পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।অন্যদিকে শনিবার সকাল ৯টায় দেওয়া আবহাওয়ার ৭২ ঘণ্টার পর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, গাঙ্গেয় পশ্চিম বঙ্গ, গভীর স্থল নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। ফলে সারাদেশে আগামী তিন দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।সংস্থাটি জানায়, রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। বগুড়া, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট জেলাসহ রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা (২-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা (২-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে।বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, বৃষ্টিপাতের প্রবণতা হ্রাস পেতে পারে এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।এসএফ 
    নিম্নচাপ গভীর নিম্নচাপে পরিণত: আবহাওয়া অধিদপ্তর
    যশোর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত স্থল নিম্নচাপটি উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার সকাল ৯টায় একই এলাকায় গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (ক্রমিক নং ৫) এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালন চলছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়াও উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।এফএস
    তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানালো আবহাওয়া অফিস
    ঢাকাসহ দেশের ১৮ জেলার উপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। তবে শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার মধ্যে কিছু কিছু জেলায় তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।এক বিজ্ঞপ্তিতে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঢাকা, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, নীলফামারী, চুয়াডাঙ্গা এবং কুষ্টিয়া জেলা ছাড়াও ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শুক্রবার সন্ধ্যার মধ্যে এটি কিছু কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে।এছাড়া, বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এর প্রভাবে দেশের সব বিভাগে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে এবং কোথাও কোথাও অতি ভারি বর্ষণও হতে পারে।আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুসারে, আজ দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। আগামীকাল শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাত এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। তবে শনিবার রাত ও রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) দিনের তাপমাত্রা আবার বাড়তে পারে।এদিকে, বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) ময়মনসিংহে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এদিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায়, ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।আরইউ
    সারাদেশে অতিভারী বর্ষণের আভাস, কমবে তাপমাত্রা
    মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় থাকায় সারাদেশে কমবেশি বৃষ্টি হচ্ছে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সারাদেশে সব বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস রয়েছে। সেই সঙ্গে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়া অফিসের ৩ দিনব্যাপী পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এসময় সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা (১-২) ডিগ্রী সে. হ্রাস পেতে পারে।জানা গেছে, মৌসুমি বায়ু এখন উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারী থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। বাংলাদেশের উপকূল এবং তৎসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।আবহাওয়াবিদ নাজমুল হোসেন জানিয়েছেন, এখন ভাদ্র মাসের গরম পড়ছে। তাপমাত্রা আজ থেকে কিছুটা কমতে পারে। তবে এখন ভ্যাপসা গরম থাকছে, কারণ বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্য বেশি। তাই মানুষের ঘাম শুকাচ্ছেনা। অস্বস্তি অনুভূত হচ্ছে।তিনি বলেন, শুক্রবার দেশের সব বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে অন্য অঞ্চলে কিছুটা কম হলেও দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টিপাত একটু বেশি হবে। এসময় ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এসময় সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সমান্য হ্রাস পেতে পারে।জানা গেছে গতকাল বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) দেশে সর্বোচ্চ ১৩৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে টেকনাফে। সর্বোচ্চ ৩৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল রংপুরে।এইচএ
    ৬ অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ঝড়ের আভাস
    দেশের ৬টি অঞ্চলে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে এসব অঞ্চলের তাপমাত্র অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এদিকে বুধবার দেশের ৫ বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বুধবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে এই সময়ে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে। তবে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।এইচএ
    আগামী ৩ দিন যেসব অঞ্চলে ভারি বৃষ্টির আভাস, ভূমিধসের শঙ্কা
      বাংলাদেশের ওপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় দেশের তিন বিভাগে আগামী তিন দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) এক সতর্কবার্তায় এ কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার সকাল ১১টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি হতে পারে। ভারি বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বৃষ্টি হতে পারে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। এদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি ঝরেছে ঢাকায়।এদিকে চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোতে ১২ সেপ্টেম্বর দুপুর থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যার মধ্যে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা করা যাচ্ছে। এর মধ্যে নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। এসময় চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায় খুবই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে ফেনী, উত্তর চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে পাহাড়ি ঢল এবং বৃহত্তর চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে। এমএইচ
    ৮ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত
    দেশের ৮ অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ জন্য এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, খুলনা, যশোর, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।এ জন্য এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এইচএ
    দেশজুড়ে বৃষ্টি, কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
    দেশজুড়ে বৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণের শঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি। সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় আজ সোমবার অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে। তাপপ্রবাহের বিষয়ে বলা হয়েছে, রাজশাহী, কুড়িগ্রাম ও টাঙ্গাইল জেলার ওপর দিয়ে মৃদু ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে। এ ছাড়া এ সময় সারা দেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এ ছাড়া আগামীকাল মঙ্গলবার খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে। এ দিন সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় আগামী বুধবার অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।এ দিন সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, এ সময় বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরো উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, ওড়িশা, নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।এদিকে আবহাওয়ার ৫ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ দুপুর ১২টায় পুরীর কাছ দিয়ে ওড়িশা উপকূল অতিক্রম করে বর্তমানে ওড়িশা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরো উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে ক্রমেই দুর্বল হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়া অব্যাহত রয়েছে। এতে আরো বলা হয়, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পার্শ্ববর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এসএফ 
    বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
    পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। ঝোড়ো হাওয়ার আশঙ্কায় দেশের ৪ সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ এর দেওয়া আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে আরও বরা হয়, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে একই এলাকায় (১৯.২° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.২° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে। এটি সোমবার সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭০৫ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৮৫ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২৫ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৫৫০ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরো উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে পুরীর কাছ দিয়ে উড়িষ্যা উপকূল অতিক্রম করতে পারে।এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের সর্ব্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কি.মি., যা দমকা/ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ (তিন) নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
    ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস ও সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
    দেশের ৯ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে।আজ রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।আবহাওয়ার সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি উত্তরদিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপ আকারে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘণীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর (পুনঃ) স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এইচএ 
    ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্ধরে সতর্কতা
    দেশের ৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্র-বৃষ্টির আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদের দেওয়া দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানায়।আবহাওয়া অফিস জানায়, আজ দুপুর ১টার মধ্যে টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, সিলেট, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, বরিশাল, এবং পটুয়াখালী অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দও সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এদিকে অপর এক বার্তায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী সোমবার থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে। সাগরে এখন লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তাতেই বাড়তে পারে বৃষ্টি। তবে এতে আপাতত বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।আগামী ৭২ ঘণ্টার জন্য দেওয়া আবহাওয়ার অপর এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে আগামী তিন দিন দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।এ অবস্থায় রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।আগামী সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ সময়ে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে এই সময়ে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।এইচএ

    Loading…