এইমাত্র
  • শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন
  • উচ্ছেদ হচ্ছে আলোচিত সাদিক অ্যাগ্রো
  • এবার বান্ধবীর সঙ্গে মতিউরের স্পর্শকাতর গোপন ফোনালাপ ফাঁস
  • মতিউরের সঙ্গে ফোনালাপ ফাঁস, নিজের সম্পদ নিয়ে মুখ খুললেন আরজিনা
  • আজ চকলেট খাওয়ার দিন
  • পেনশন স্কিম-কোটা আন্দোলন সময়মতো সমাধান হবে: কাদের
  • আমেরিকার হোটেলে আগুন, আতঙ্কের মুখে চঞ্চল চৌধুরী-শ্রাবন্তীরা
  • এক সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ৩০ টাকা
  • হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলনের যৌক্তিকতা দেখি না: প্রধানমন্ত্রী
  • কুড়িগ্রামে হু হু করে বাড়ছে বন্যার পানি, বানভাসিরা চরম কষ্টে
  • আজ রবিবার, ২৩ আষাঢ়, ১৪৩১ | ৭ জুলাই, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    গাইবান্ধায় বন্যায় পানি বন্দী প্রায় ৩০ হাজার মানুষ

    রবিউল ইসলাম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৮ পিএম
    রবিউল ইসলাম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৮ পিএম

    গাইবান্ধায় বন্যায় পানি বন্দী প্রায় ৩০ হাজার মানুষ

    রবিউল ইসলাম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৪ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৮ পিএম

    উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ও কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে গাইবান্ধা জেলার বুক দিয়ে বয়ে যাওয়া তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুর ২ টার সময় যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি পয়েন্ট বিপৎসীমার ৭৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও পানি বৃদ্ধি পেয়েছে তিস্তা, করতোয়া ও ঘাঘট নদীতে।

    পানি বৃদ্ধির ফলে পানি বন্দী হয়েছে গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি, মোল্লারচর, গিদারি, ঘাগোয়া ও ফুলছড়ি উপজেলার এরান্ডাবাড়ি, ফুলছড়ি ও ফজলুপুর এবং সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ও হরিপুর,সাঘাটার হলুদিয়া,কচুয়া,ভরতখালী ইউনিয়নের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। এদের মধ্যে অনেকে পানি বন্দী হয়ে ছেলেমেয়ে ও গৃহপালিত পশু গরু ছাগল নিয়ে কষ্ট জীবনযাপন করছেন।

    বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) গাইবান্ধা জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে ৫৭ সেন্টিমিটার বেড়েছে। একইভাবে ঘাঘট নদীর পানি জেলা শহরের নতুন ব্রীজ পয়েন্টে ৫১ সেন্টিমিটার বেড়েছে।

    গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন,কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে জেলার সব নদ-নদীর পানি বেড়েছে। সেই সঙ্গে পানি বৃদ্ধির ফলে চরাঞ্চলের মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছে। তাছাড়া আকাশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে আরও বড় ধরনে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

    গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী নাহিদ রসুল এর পক্ষে থেকে, দুর্যোগ প্রবণ ৪টি উপজেলার প্রতিটি উপজেলায় শুকনা খাবার, শিশু খাদ্য, গো খাদ্য প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য রেসকিউ বোট সহ স্থায়ী-অস্থায়ী বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…