এইমাত্র
  • সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেবো: হাসনাত
  • দিল্লিতে ২৭টি সিগারেট খাওয়ার সমান ক্ষতি হবে মেসির ফুসফুুসে!
  • গালফ প্রো কার চ্যাম্পিয়ন হলেন অভিক আনোয়ার
  • সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
  • নেপালকে হারিয়ে সেমির পথে বাংলাদেশ
  • বিএনপির প্রার্থী পুনঃবিবেচনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
  • পিএসএলের কারণে পিছোতে পারে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফর
  • ৩০ বছর পর রোগীর পেট থেকে বের হলো লাইটার
  • বার্সেলোনাকে কিনতে ১০ বিলিয়ন ইউরো’র প্রস্তাব সৌদি যুবরাজের
  • বিজয় দিবসে যেসব সড়ক এড়িয়ে চলতে বলেছে ডিএমপি
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    তথ্য-প্রযুক্তি

    ইন্টারনেটবিহীন জীবন চায় ব্রিটিশ তরুণদের অর্ধেক

    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ২০ মে ২০২৫, ০১:৩৯ পিএম
    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ২০ মে ২০২৫, ০১:৩৯ পিএম

    ইন্টারনেটবিহীন জীবন চায় ব্রিটিশ তরুণদের অর্ধেক

    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ২০ মে ২০২৫, ০১:৩৯ পিএম

    ব্রিটেনে তরুণদের মধ্যে ইন্টারনেট নির্ভরতা ও আসক্তি নিয়ে উদ্বেগের ছবি ফুটে উঠেছে সম্প্রতি ব্রিটিশ স্ট্যান্ডার্ডস ইনস্টিটিউটের একটি জরিপে। জরিপ অনুযায়ী, ১৬ থেকে ২১ বছর বয়সী প্রায় অর্ধেক তরুণই (৪৬%) এমন এক জগতের বাসিন্দা হতে চায় যেখানে ইন্টারনেট থাকবে না। সংবাদ সংস্থা দ্য গার্ডিয়ান এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

    তরুণদের মধ্যে প্রতি দশ জনের মধ্যে সাত জন (৬৮%) স্বীকার করেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটানোর পর তারা নিজেদের প্রতি নেতিবাচক অনুভূতি প্রকাশ করেন। এদের অর্ধেক (৫০%) মত দিয়েছেন, রাত ১০টার পর নির্দিষ্ট অ্যাপ ও ওয়েবসাইট ব্যবহার বন্ধ করার জন্য ডিজিটাল কারফিউ চালু করা উচিত।

    তরুণদের ইন্টারনেট ব্যবহারের কিছু অভ্যাসও উদ্বেগ বাড়িয়েছে। প্রতি ৪জন তরুণের একজন দিনে ৪ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যয় করেন। ৪২ শতাংশ তরুণ তাদের অনলাইন কার্যক্রম অভিভাবকদের থেকে গোপন রাখেন।

    অনলাইনে বয়স নিয়ে মিথ্যা বলা হয়েছে ৪২ শতাংশের, ৪০ শতাংশ বিকল্প অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছেন এবং ২৭ শতাংশ নিজেদের পুরোপুরি ভিন্ন পরিচয়ে পরিচয় দিয়েছেন।

    এই তথ্যের আলোকে যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তি সচিব পিটার কাইল জানিয়েছেন, তারা রাতের নির্দিষ্ট সময়ে টিকটক ও ইনস্টাগ্রামের মতো অ্যাপ ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপের বিষয়ে ভাবছেন।

    তবে শিশু সুরক্ষা সংস্থা এনএসপিসিসির অনলাইন নীতিমালা ব্যবস্থাপক রানি গোভেন্দর বলেছেন, শুধুমাত্র ডিজিটাল কারফিউ দিয়ে শিশুদের অনলাইনের ক্ষতিকর বিষয় থেকে রক্ষা করা সম্ভব নয়। তিনি আরও বলেন, ‘শিশুরা দিনের অন্য সময়ে ঝুঁকির সম্মুখীন হয়, তাই সরকার ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শিশুদের জন্য নিরাপদ এবং কম আসক্তিকর প্ল্যাটফর্ম নিশ্চিত করতে হবে।’

    জরিপে অংশ নেওয়া ২৭ শতাংশ তরুণ জানিয়েছেন, তারা ইন্টারনেটে অপরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে তাদের অবস্থানের তথ্য শেয়ার করেছেন। মহামারির সময় অনলাইন ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় ৭৫ শতাংশ তরুণ এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি সময় অনলাইনে কাটাচ্ছেন। ৬৮ শতাংশের মতে, অতিরিক্ত অনলাইন সময় তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

    আত্মহত্যা প্রতিরোধ সংস্থা মলি রোজ ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী অ্যান্ডি বারোওস জানিয়েছেন, অ্যালগরিদমের মাধ্যমে তরুণদের সামনে এমন কনটেন্ট আসে যা অজান্তেই মানসিকভাবে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…