এইমাত্র
  • সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেবো: হাসনাত
  • দিল্লিতে ২৭টি সিগারেট খাওয়ার সমান ক্ষতি হবে মেসির ফুসফুুসে!
  • গালফ প্রো কার চ্যাম্পিয়ন হলেন অভিক আনোয়ার
  • সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
  • নেপালকে হারিয়ে সেমির পথে বাংলাদেশ
  • বিএনপির প্রার্থী পুনঃবিবেচনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
  • পিএসএলের কারণে পিছোতে পারে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফর
  • ৩০ বছর পর রোগীর পেট থেকে বের হলো লাইটার
  • বার্সেলোনাকে কিনতে ১০ বিলিয়ন ইউরো’র প্রস্তাব সৌদি যুবরাজের
  • বিজয় দিবসে যেসব সড়ক এড়িয়ে চলতে বলেছে ডিএমপি
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আইন-আদালত

    বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ০১:৫৭ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ০১:৫৭ পিএম

    বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ০১:৫৭ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। বৃহস্পতিবার (২২ মে) সকালে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েব সাইটে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলা হয় সংবিধানের ৯৬ এর ৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

    বুধবার (২১ মে) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

    আইন সচিব শেখ আবু তাহের স্বাক্ষরিত ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান-এর অনুচ্ছেদ ১৯-এর দফা (৬) মোতাবেক বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান-কে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক-এর পদ থেকে ২১ মে অপসারণ করেছেন।

    কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৬ জুলাই নিহত ৬ জনের মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটন এবং সাম্প্রতিক ঘটনা তদন্তে বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের নেতৃত্ব বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিলো। ২০১৮ সালে তাকে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেয় বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। পরে ২০২০ সালে তাকে হাইকোর্টের স্থায়ী বিচারপতি নিয়োগ করা হয়।

    গত বছরের ২০ অক্টোবর থেকে হাইকোর্টের যে ১২ বিচারপতিকে বিচারিক কার্যক্রমে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল তাদের একজন বিচারপতি খন্দকার দিলীরুজ্জামান।

    এর আগে, গত বছরের ১৬ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ‘আওয়ামী লীগপন্থি ফ্যাসিবাদী বিচারকদের’ অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ করেন শত শত বিক্ষোভকারী, যাদের বেশিরভাগই শিক্ষার্থী। তার ফলশ্রুতিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

    বিচারিক দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া বিচারপতিরা হলেন—বিচারপতি আতাউর রহমান খান, বিচারপতি নাইমা হায়দার, বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ, বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার, বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস, বিচারপতি খিজির হায়াত, এসএম মনিরুজ্জামান, খোন্দকার দিলীরুজ্জামান, বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামান, বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন, বিচারপতি আমিনুল ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলন।

    তাদের মধ্যে ইতোমধ্যে বিচারপতি আতাউর রহমান খান ও বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস অবসরে গেছেন। কারণ তাদের বাধ্যতামূলক অবসরের বয়স ৬৭ বছর পূর্ণ হয়েছে।

    এছাড়া গত ফেব্রুয়ারিতে বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন ব্যক্তিগত সমস্যার কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন। বিচারপতি আমিনুল ইসলাম ও বিচারপতি মাসুদ হোসেন দোলন হাইকোর্টের বিচারপতি পদে নিশ্চিত না হওয়ায় চাকরিতে নেই। এছাড়া গত ২০ মার্চ বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ করা হয়।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…