এইমাত্র
  • সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেবো: হাসনাত
  • দিল্লিতে ২৭টি সিগারেট খাওয়ার সমান ক্ষতি হবে মেসির ফুসফুুসে!
  • গালফ প্রো কার চ্যাম্পিয়ন হলেন অভিক আনোয়ার
  • সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
  • নেপালকে হারিয়ে সেমির পথে বাংলাদেশ
  • বিএনপির প্রার্থী পুনঃবিবেচনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
  • পিএসএলের কারণে পিছোতে পারে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফর
  • ৩০ বছর পর রোগীর পেট থেকে বের হলো লাইটার
  • বার্সেলোনাকে কিনতে ১০ বিলিয়ন ইউরো’র প্রস্তাব সৌদি যুবরাজের
  • বিজয় দিবসে যেসব সড়ক এড়িয়ে চলতে বলেছে ডিএমপি
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া: সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে?

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:০১ এএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:০১ এএম

    থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া: সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে?

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:০১ এএম

    সংঘাতের জেরে আলোচনায় থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সামরিক সক্ষমতা। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের র‍্যাঙ্কিং বলছে, কম্বোডিয়ার চেয়ে সামরিক শক্তিতে যোজন যোজন এগিয়ে থাইল্যান্ড। এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী বিমানবাহিনীও ব্যাংককের। তাদের ভাণ্ডারে রয়েছে ২৮টি এফ- সিক্সটিন ফাইটার জেট। অথচ নমপেনের কাছে নেই কোনো যুদ্ধবিমানই। প্রতিবছর সামরিক খাতে কম্বোডিয়ার তুলনায় কয়েকগুণ বেশি অর্থ খরচ করে থাইল্যান্ড।

    দু’দেশের সংঘাতের জেরে নতুন উত্তেজনা এশিয়ায়। আরও একটি যুদ্ধের শঙ্কায় বিশ্ব। এমন পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, দু’দেশের মধ্যে সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে?

    গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের র‍্যাঙ্কিংয়ের তথ্যমতে, সামরিক শক্তিতে স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে থাইল্যান্ড। দেশটির অবস্থান ২৫তম স্থানে, বিপরীতে কম্বোডিয়ার অবস্থান ৯৫।

    লন্ডন ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা, ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটিজিক স্টাডিসের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালে সামরিক খাতে ৫৭৩ কোটি ডলার খরচ করেছে ব্যাংকক। আর এই খাতে নমপেনের বাজেট ছিল ১৩০ কোটি ডলার। কম্বোডিয়ার সামরিক বাহিনীতে মোট সদস্য ১ লাখ ২০ হাজারের কিছু বেশি। আর থাইল্যান্ডের সামরিক সদস্য সংখ্যা প্রায় আড়াই লাখ।

    এশিয়ার শক্তিশালী দেশগুলোর তালিকার অন্যতম থাইল্যান্ডের আর্টিলারি এবং আর্মার্ড ডিভিশন। দেশটির সমরভাণ্ডারে রয়েছে ৪০০ ট্যাঙ্ক, ২০০ সাঁজোয়া যান এবং ২ হাজার ৬০০ কামান। অন্যদিকে কম্বোডিয়ায় ট্যাংক রয়েছে ২শ আর কামানের সংখ্যা এর দ্বিগুন।

    এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী বিমান বাহিনী হিসেবে বিবেচনা করা হয় থাইল্যান্ডের বিমান বাহিনীকে। দেশটির কাছে ২৮টি এফ-সিক্সটিন ও ১১টি সুইডিশ গ্রিপেন যুদ্ধবিমানসহ শতাধিক সামরিক বিমান রয়েছে। তার বিপরীতে একেবারেই দুর্বল কম্বোডিয়ার বিমান বাহিনী। দেশটির কাছে নেই কোনো যুদ্ধবিমান। রয়েছে হাতে গোনা কয়েকটি পরিবহন বিমান এবং সামরিক হেলিকপ্টার।

    প্রসঙ্গত, সেনা ও আকাশপথের পাশাপাশি থাইল্যান্ডের নৌবাহিনীও বেশ শক্তিশালী। একটি বিমানবাহী রণতরী, সাতটি ফ্রিগেট ও ৬৮টি টহল জাহাজ রয়েছে তাদের কাছে। কম্বোডিয়ার কাছে আছে ১৩টি টহল জাহাজ।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…