এইমাত্র
  • ভারতবিরোধী পোস্ট শেয়ার করায় বিএনপি নেতার ভিসা বাতিল !
  • নিষ্ক্রিয় অভিনয় শিল্পী সংঘের বর্তমান কমিটি, দায়িত্বে অন্তর্বর্তী প্রধান
  • বিদেশে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ৮ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
  • এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় জানা গেল
  • ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, যুবলীগের সাদ্দাম গ্রেপ্তার
  • আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে ৫ ও আহতদের সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত’
  • হাসিনার সহযোগীদের সম্পদ তদন্তে যুক্তরাজ্যকে অনুরোধ বাংলাদেশের
  • হজের খরচ কমানো নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
  • কেন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো?
  • দাতা সংস্থাগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘হাত খুলে’ টাকা দিতে চাচ্ছে
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    শিল্প ও সাহিত্য

    নোবেলজয়ী লেখক এলিস মুনরো আর নেই

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৪:১৬ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৪:১৬ পিএম

    নোবেলজয়ী লেখক এলিস মুনরো আর নেই

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৪:১৬ পিএম

    সাহিত্যে নোবেলজয়ী কানাডিয়ান লেখক এলিস মুনরো মারা গেছেন।

    সোমবার (১৩ মে) রাতে কানাডার অন্টারিওর পোর্ট হোপে নিজবাড়িতে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। মুনরোর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার পরিবার ও প্রকাশক। খবর বিবিসির।

    ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহ্যাম এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন মুনরো। তার বাবা ছিলেন খামার মালিক আর মা স্কুল শিক্ষক।

    মুনরো একজন কানাডিয়ান ছোটগল্প লেখক ছিলেন। তিনি ২০১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। পুরস্কারের ঘোষণায় মুনরোকে ‘সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার’ অভিহিত করেছিল নোবেল কমিটি। কমিটির মন্তব্য, তিনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে গল্প বলতে পারেন। তার গল্পের বিষয়বস্তু সুস্পষ্ট ও বাস্তববাদী।

    ১৯৫০ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় মুনরোর প্রথম গল্প ‘দ্য ডাইমেনশন অব আ শ্যাডো।’ তখন তিনি ওয়েস্টার্ন অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। সেখানেই পরিচয় হয় জেমসের সঙ্গে। পরবর্তীতে ১৯৫১ সালে তারা বিয়ে করেন। সংসার করার পাশাপাশি লেখালেখি চালিয়ে গেছেন এলিস মুনরো। জেমসের সঙ্গে তার দুই দশকের সংসার ভেঙে যায় ১৯৭২ সালে। এর আগে তিন কন্যাসন্তানের মা হন তিনি। চার বছর পর আবার বিয়ে করেন জেরাল্ড ফ্রেমলিনকে। তখন থেকে গড়ে প্রায় চার বছরে তার একটি করে বই বেরিয়েছে। তার বেশির ভাগ গল্পে উঠে এসেছে কানাডার গ্রামাঞ্চলের পরিবেশ।

    মুনরো গভর্নর জেনালের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনবার। ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত ‘ড্যান্স অব দ্য হ্যাপি শেডস’, ১৯৭৮ সালে ‘হু ডু ইউ থিংক ইউ আর’ এবং ১৯৮৬ সালে দ্য প্রোগ্রেস অব লাভ বইয়ের জন্য। তিনি কানাডার সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কারও পেয়েছেন। আর সাহিত্যে নোবেলের পর সর্বোচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ম্যান বুকার পুরস্কার পেয়েছেন ২০০৯ সালে। দ্য বেয়ার কাম ওভার দ্য মাউন্টেন বইয়ের জন্য তিনি বুকার পুরস্কার পান। তার এই বই অবলম্বনে পরিচালক সারাহ পলি তৈরি করেন সিনেমা ‘অ্যাওয়ে ফ্রম হার।’

    মুনরোর প্রকাশিত অন্যান্য ছোটগল্পের সংকলনের মধ্যে আছে ‘লাইভস অব গার্লস অ্যান্ড উইম্যান’, ‘সামথিং আই হ্যাভ বিন মিনিং টু টেল ইউ’, ‘দ্য মুনস অব জুপিটার’, ‘ফ্রেন্ড অব মাই ইয়োথ’, ‘ওপেন সিক্রেটস’, ‘দ্য লাভ অব আ গুড উইম্যান’, ‘হেটশিপ ফ্রেন্সশিপ কোর্টশিপ লাভশিপ ম্যারিজ’, ‘রানঅ্যাওয়ে’, ‘টু মাচ হ্যাপিনেস’ এবং ‘ডিয়ার লাইফ।’

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…