এইমাত্র
  • ভারতবিরোধী পোস্ট শেয়ার করায় বিএনপি নেতার ভিসা বাতিল !
  • নিষ্ক্রিয় অভিনয় শিল্পী সংঘের বর্তমান কমিটি, দায়িত্বে অন্তর্বর্তী প্রধান
  • বিদেশে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ৮ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
  • এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় জানা গেল
  • ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, যুবলীগের সাদ্দাম গ্রেপ্তার
  • আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে ৫ ও আহতদের সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত’
  • হাসিনার সহযোগীদের সম্পদ তদন্তে যুক্তরাজ্যকে অনুরোধ বাংলাদেশের
  • হজের খরচ কমানো নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
  • কেন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো?
  • দাতা সংস্থাগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘হাত খুলে’ টাকা দিতে চাচ্ছে
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    ফিচার

    আজ বিশ্ব টিকটিকি দিবস

    ফিচার ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ আগস্ট ২০২৪, ০৫:১২ পিএম
    ফিচার ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ আগস্ট ২০২৪, ০৫:১২ পিএম

    আজ বিশ্ব টিকটিকি দিবস

    ফিচার ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ আগস্ট ২০২৪, ০৫:১২ পিএম

    মানবজাতির জন্য যেন বছরজুড়ে বিভিন্ন দিবস রয়েছে, তেমনি বিশেষ দিন আছে সরীসৃপদের জন্যও। প্রতি বছর ১৪ আগস্ট বিশ্ব টিকটিকি দিবস হিসেবে পালন করা হয়। দিনটি অন্যান্য দিবসের মতো তেমন সুপরিচিত না। তবে বিভিন্ন দেশে স্থানীয় পর্যায়ে দিবসটি গুরুত্বের সঙ্গে পালন করা হয়।

    দিবসটি উপলক্ষে সরীসৃপ নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো অনলাইনের মাধ্যমে টিকটিকিদের প্রতি তাদের ভালোবাসার তথ্য ছড়িয়ে দিয়ে থাকে।

    বিশ্ব টিকটিকি দিবস কীভাবে শুরু সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো তথ্য জানা যায়নি। বিশ্ব বন্যপ্রাণী তহবিলের (ডব্লিউডব্লিউএফ) মতো শীর্ষস্থানীয় সংস্থাগুলো অবশ্য বিশ্ব টিকটিকি দিবস সেভাবে উদযাপন করে না। তারা প্রধানত পোষা প্রাণী হিসাবে সরীসৃপ সম্পর্কে সচেতনতার ওপর বেশি নজর দেয়।

    তবে বিশ্ব টিকটিকি দিবসের উৎস নিয়ে অস্পষ্টতা থাকলেও দিনটি উদযাপনে কোনো বাধা নেই। অজ্ঞতা এবং সচেতনতার অভাবে বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত এই সরীসৃপটি ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। দিবসটা টিকটিকিদের জন্য হলেও দিনটিতে সরীসৃপ প্রজাতি নিয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়াও শুরু করতে পারেন।

    টিকটিকি কর্ডাটা পর্বের, মেরুদণ্ডী উপপর্বের, সরীসৃপ শ্রেণীর একটি প্রাণী। টিকটিকি সাধারণত দৈর্ঘ্যে ৭৫-১৫০ মিমি (৩–৬ ইঞ্চি) হয় এবং প্রায় ৫ থেকে ১৫ বছর বেঁচে থাকে। এসব ছোট আকৃতির টিকটিকি গুলো সাধারণত বিষাক্ত নয় এবং এরা মানুষের ক্ষতি করে না। অধিকাংশ মাঝারি থেকে বৃহদাকারের টিকটিকি শান্ত প্রকৃতির হয়। কিন্ত বিপদের আভাস পেলে এরা কামড় দিতে পারে। অনেকেই টিকটিকিকে বিপজ্জনক প্রাণী হিসেবে ভেবে ভুল করে থাকেন। তবে টিকটিকি নিতান্তই শান্ত ও নিরীহ প্রাণী।

    টিকটিকি সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র স্থানে থাকে। এরা পোকামাকড় খাওয়ার জন্য বুকে ভর দিয়ে হেঁটে বেড়ায়। শহুরে পরিবেশেও এদের দেখা যায়। প্রাণীটি খুব দ্রুত এর আশেপাশের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে । এরা পোকামাকড় ও মাকড়সা শিকার করে খায় এবং অন্যান্য টিকটিকির প্রজাতি, যারা কম শক্তিশালী বা আচরণগত ভাবে আক্রমণাত্মক নয়, তাদের বাস্তুচ্যুত করতে পারে।

    অধিকাংশ টিকটিকিই নিশাচর। এসব প্রাণী দিনের বেলা লুকিয়ে থাকে এবং রাতে পোকামাকড়ের সন্ধানে বের হয়। টিকটিকি মূলত বারান্দার আলোর প্রতি আকৃষ্ট পোকামাকড়ের সন্ধানে ঘরবাড়ি এবং বিভিন্ন ভবনের দেয়ালে চড়ে বেড়ায় এবং বিশেষ টিক টিক শব্দ শুনে এদের উপস্থিতি চিহ্নিত করা যায়।

    যেসব টিকটিকি সম্ভাব্য বিপদ থেকে দ্রুত পালাতে পারে না, তারা সাধারণত আচরণগত পরিবর্তন ঘটিয়ে রাতের শেষ দিকে খাদ্যের সন্ধানে বের হয় এবং ভোর হওয়ার আগেই নিরাপদ স্থানে চলে যায়। যেসব টিকটিকি শহুরে পরিবেশে যারা থাকতে পারে না, তারা তুলনামূলক ঘন বন অথবা বনের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…