এইমাত্র
  • ভারতবিরোধী পোস্ট শেয়ার করায় বিএনপি নেতার ভিসা বাতিল !
  • নিষ্ক্রিয় অভিনয় শিল্পী সংঘের বর্তমান কমিটি, দায়িত্বে অন্তর্বর্তী প্রধান
  • বিদেশে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ৮ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
  • এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় জানা গেল
  • ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, যুবলীগের সাদ্দাম গ্রেপ্তার
  • আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে ৫ ও আহতদের সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত’
  • হাসিনার সহযোগীদের সম্পদ তদন্তে যুক্তরাজ্যকে অনুরোধ বাংলাদেশের
  • হজের খরচ কমানো নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
  • কেন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো?
  • দাতা সংস্থাগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘হাত খুলে’ টাকা দিতে চাচ্ছে
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    মুক্তমত

    চিকিৎসকদের লাগামছাড়া ভিজিটও সমন্বয় করা দরকার

    এস এম ফয়সাল শামীম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২১ আগস্ট ২০২৪, ১০:০২ পিএম
    এস এম ফয়সাল শামীম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২১ আগস্ট ২০২৪, ১০:০২ পিএম

    চিকিৎসকদের লাগামছাড়া ভিজিটও সমন্বয় করা দরকার

    এস এম ফয়সাল শামীম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২১ আগস্ট ২০২৪, ১০:০২ পিএম

    চক্ষু চিকিৎসা করেন অধ্যাপক ডা. রিপন সরকার। রোগী সাপ্তাহে একদিন কুড়িগ্রামে আসেন। বাকি দিন রংপুরে বসেন। কুড়িগ্রামে রোগী দেখেন সেবা ক্লিনিকে। নতুন রোগীর কাছ থেকে ফি (ভিজিট) নেন ৭০০ টাকা। একই রোগী দ্বিতীয়বার দেখাতে গেলে নেন ৫০০ টাকা। আবার চক্ষু রোগী ৪ মাস পরে গেলেই দিতে হবে নতুন রোগী হিসেবে টাকা মানে পুরো ৭০০ টাকাই। তিনি কুড়িগ্রামে সাপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার প্রায় শতাধিক রোগী দেখেন ও অপারেশন করেন। একজন রোগীকে তিনি সর্বোচ্চ ২/৩ মিনিট সময় দিয়ে থাকেন।

    কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলা থেকে আসা কৃষক মানিক মিয়া খুঁজছিলেন চক্ষু ডাক্তার। পরিচিত একজনের কাছ থেকে ডা: রিপন সরকারের নাম শুনে তাঁর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার জন্য খোঁজখবর নেন। কিন্তু ভিজিট শুনেই খেপে ওঠেন তিনি। কথা বলেন, ’সময়ের কন্ঠস্বরের এ প্রতিবেদকের সঙ্গে। তিনি বলেন, 'এটা কী করে সম্ভব! ভিজিটই যদি ৭০০ টাকা দিতে হয় তবে এই ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা করাব কিভাবে? আমরা তো গরীব মানুষ।

    সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ‘সময়ের কন্ঠস্বরের এ প্রতিবেদক তার মাকে চোখ দেখাতে নিয়ে যান ডা: রিপন সরকারের কাছে। সেখানে গিয়ে দেখা যায় ডাক্তার প্রায় শতাধিক রোগীকে বসিয়ে রেখে ৫ জনকে অপারেশন করতে নিয়ে গেছেন। ডাক্তারের জন্য টানা ৩ ঘন্টা অপেক্ষার পর ডাক্তার ওটি থেকে নামেন। পরে এ প্রতিবেদক তার মাকে দেখান। দুচোখ দেখে ডাক্তর বলেন সমস্যা নেই। ডাক্তারে কাছে ভিজিট কত বলতেই তিনি বলেন ৭০০ দেন। বলেই অন্য রোগী দেখা শুরু করেন। এত সল্প সময়ে এত ভিজিট কেনো জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি রংপুর থেকে এসে এখানে রোগী দেখি রংপুরে আরো বেশি ভিজিট নেই।

    অন্যদিকে রাজধানীসহ সারা দেশে ডাক্তারদের ভিজিট বা পরামর্শ ফি ১০০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকেন।

    ভুক্তভোগীদের দাবি চিকিৎসকদের লাগামছাড়া ভিজিটও সমন্বয় করা দরকার।

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…