এইমাত্র
  • ভারতবিরোধী পোস্ট শেয়ার করায় বিএনপি নেতার ভিসা বাতিল !
  • নিষ্ক্রিয় অভিনয় শিল্পী সংঘের বর্তমান কমিটি, দায়িত্বে অন্তর্বর্তী প্রধান
  • বিদেশে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ৮ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
  • এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় জানা গেল
  • ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, যুবলীগের সাদ্দাম গ্রেপ্তার
  • আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে ৫ ও আহতদের সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত’
  • হাসিনার সহযোগীদের সম্পদ তদন্তে যুক্তরাজ্যকে অনুরোধ বাংলাদেশের
  • হজের খরচ কমানো নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
  • কেন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো?
  • দাতা সংস্থাগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘হাত খুলে’ টাকা দিতে চাচ্ছে
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৪ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    তথ্য-প্রযুক্তি

    পলকেই হ্যাক হতে পারে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট

    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৮ পিএম
    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৮ পিএম

    পলকেই হ্যাক হতে পারে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট

    তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৮ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    প্রতিদিন প্রায় ২শ’ কোটির বেশি মানুষ ব্যবহার করছেন হোয়াটসঅ্যাপে প্ল্যাটফর্মটি। বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। প্রতিনিয়ত মেসেজ, ছবি, ভিডিও, ফাইল আদান-প্রদান চলছে অ্যাপটিতে।

    জরুরি এই প্ল্যাটফর্মটি মুহূর্তেই হ্যাক হয়ে যেতে পারে। সর্বাধিক ব্যাবহৃত প্ল্যাটফর্ম হওয়ায় হ্যাকাররাও এর উপর নজর রাখে। শিকারের খোঁজে ফাঁদ পাতে স্ক্যামাররা। ইউজারকে নানাভাবে ফাঁসানোর চেষ্টা চলে।

    ব্যবহারকারীদের ফাঁদে ফেলার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হলো সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। ইউজারের বন্ধু সেজে আড্ডা জমায় হ্যাকাররা। চলে মেসেজ আদানপ্রদান। এই করতে করতেই অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে নেয়। আবার ম্যালওয়্যার লিঙ্ক পাঠাইয়েও আইডি হ্যাক করে নেয় ব্যবহারকারীরা।

    হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে লুকিয়ে থাকছে হ্যাকাররা

    অনেকেই ভাবতে পারেন কীভাবে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে হ্যাকার। হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট খুলতে শুধু একটা ফোন নম্বর লাগে। আর কিছু নয়। প্রথমে যে ইউজারকে তারা টার্গেট করেছে তাদের নম্বর দিয়ে অ্যাকাউন্ট ওপেন করে। সঙ্গে সঙ্গে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে ভেরিফিকেশন কোড বা এসএমএস যায়। হ্যাকাররা সেটাই হাতানোর চেষ্টা করে।

    ভেরিফিকেশন কোড পাওয়ার জন্য সবকিছু করতে পারে হ্যাকাররা। প্রথমে চ্যাটে নানা কথা বলে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। এতে কাজ না হলে হ্যাকার নিজেকে ব্যাংক বা টেলিকম কোম্পানির প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে কোড জানার চেষ্টা করে তারা।

    হ্যাকাররা কখনই অন্য ব্যবহারকারীদের ভেরিফিকেশন কোড পেতে পারে না। যতক্ষণ না সেই ব্যবহারকারী তাকে ভেরিফিকেশন কোড দিচ্ছেন। মাথায় রাখতে হবে, ভেরিফিকেশন কোড দিয়ে দিলেই অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস হ্যাকারদের হাতে চলে যাবে।

    এই ভুল করলে চলবে না। সাধারণত এসএমএসের মাধ্যমেই ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হয়। এই কোড অন্য কারো সঙ্গে শেয়ার করলেই বিপদ। তখন হ্যাকারদের হাত থেকে কেউ বাঁচাতে পারবে না।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…