এইমাত্র
  • সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
  • দায়িত্ব নিলেন নতুন সিআইডি প্রধান
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন ৭১ ও ২৪: তারেক রহমান
  • যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প
  • আ.লীগ নিষিদ্ধে প্রজ্ঞাপন জারি না করায় যা বললেন সারজিস
  • মোদি বুঝতে পারছেন পাকিস্তানের মুখোমুখি হওয়া কতটা ব্যয়বহুল: আফ্রিদি
  • পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল সহ্য করা হবে না, হুঙ্কার মোদির
  • দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমল
  • সাইকেল কিনতে এসে টাকা চুরি, দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন
  • পারভেজ হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে টিনা
  • আজ মঙ্গলবার, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১৩ মে, ২০২৫
    শিক্ষাঙ্গন

    ঢাকা কলেজে ছাত্রলীগ সন্দেহে শিক্ষার্থীকে মারধর

    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:০৬ পিএম
    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:০৬ পিএম

    ঢাকা কলেজে ছাত্রলীগ সন্দেহে শিক্ষার্থীকে মারধর

    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:০৬ পিএম

    ঢাকা কলেজে ছাত্রলীগ সন্দেহে এক শিক্ষার্থীকে মারধর করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের অভিযোগ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় তার ডিপার্টমেন্টের বিভিন্ন শিক্ষার্থীকে গেস্ট রুমে মারধর, আন্দোলনের সময় নানা ধরনের হুমকি ধামকি, অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কূটসা রটনাসহ নানা ধরনের নির্যাতন করেছে।

    রবিবার (৮ আগস্ট) ঢাকা কলেজের মূল ফটকের সামনে মারধরের এই ঘটনা ঘটে।

    প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মারধরের স্বীকার ছাত্র শাহীন ঢাকা কলেজের ২১-২২ সেশনের মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। সে ঢাকা কলেজ আক্তারুজ্জামান ইলিয়াস হলের আবাসিক ছাত্র এবং ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ছিল। ছাত্রলীগের পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন সময়ে সিনিয়র জুনিয়র শিক্ষার্থীকে নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

    সাধারণ শিক্ষার্থীরা আরও অভিযোগ করে, এই ঘটনার পরও অভিযুক্ত শিক্ষার্থীকে হলে সিট দিয়েছে। আমাদের দাবি ছাত্রলীগের এই নিপীড়ক শিক্ষার্থীর হলের সিট বাতিল করতে হবে।

    সাধারণ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে বিষয়টা সমাধান করে দেয় শিক্ষকরা।

    অভিযুক্ত শিক্ষার্থী শাহিন বলেন, আমি সিনিয়রদের গায়ে হাত তুলেছিলাম বড় ভাইদের নির্দেশে। আমি আমার ফল পেয়ে গেছি। আমি যেই ভাইকে নির্যাতন করেছিলাম তার কাছে হাত ধরে ক্ষমা চেয়েছি। আমি ভাইয়ের কাছে আবারও ক্ষমা চাচ্ছি। আমি জীবনে এই ধরনের কাজ আর করব না।

    এই বিষয়ে ঢাকা কলেজ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি গিয়ে দেখি মনোবিজ্ঞান বিভাগের নিয়ে আসছে। অপরাধ করলে শাস্তি অবশ্যই পাবে। কিন্তু নিজের হাতে যদি সবাই আইন তুলে নেয় তাহলে এটা ভালো হয় না। সবাই যদি আইন তুলে নেয় তাহলে অরাজকতার সৃষ্টি হবে। কারো বিরুদ্ধে ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের কাছে জানানোর আহ্বান জানান। তাহলে বিভাগীয়ভাবে তদন্ত করে সেটার ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…