এইমাত্র
  • মানুষ বহুদিন যাবৎ নির্বাচনের সংস্কৃতি ভুলে গেছে: ধর্ম উপদেষ্টা
  • পুলিশের ৩ কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
  • রোগীর অপারেশন বাদ রেখে ‘সমুদ্রবিলাসে’ চিকিৎসকরা
  • রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় পল্লী বিদ্যুতের ৬ কর্মকর্তা রিমান্ডে
  • বাজারে সিন্ডিকেটকারীরা প্রকৃত মুসলমান নয় : আহমাদুল্লাহ
  • সিএমএইচে চিকিৎসা নিয়েছেন ড. ইউনূস
  • জাতির প্রত্যাশিত সংস্কার এখনো হয়ে উঠেনি: আমীরে জামায়াত
  • বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্যে ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ: ইউএনডিপি
  • বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ৪৮ ভারতীয় জেলে আটক
  • বাংলাদেশ ও উগান্ডার ভিসা ছাড় চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাবনা
  • আজ শনিবার, ৩ কার্তিক, ১৪৩১ | ১৯ অক্টোবর, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    টাঙ্গাইলে ৪০ দিন জামাতে নামাজ পড়ে পুরস্কার পেলেন ৪৭ শিশু-কিশোর

    রাইসুল ইসলাম লিটন, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৫ পিএম
    রাইসুল ইসলাম লিটন, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৫ পিএম

    টাঙ্গাইলে ৪০ দিন জামাতে নামাজ পড়ে পুরস্কার পেলেন ৪৭ শিশু-কিশোর

    রাইসুল ইসলাম লিটন, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৫ পিএম

    টাঙ্গাইলে এক টানা ৪০ দিন জামাতে নামাজ আদায় করে পুরস্কার পেলেন ৪৭ জন শিশু-কিশোর।

    শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) জুমার নামাজের পর শহরের কাগমারা শাহী জামে মসজিদে মো. সোলায়মানের উদ্যোগে এ পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। পুরস্কার পেয়ে খুশি মুসল্লিরা। ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন স্থানীয়রা।

    জানা যায়, সিভিল সার্জন অফিসের জেলা ইপিআই-এর সাবেক সুপারিনটেনডেন্ট মো. সোলায়মান মসজিদে নামাজ পড়তে এসে মুসল্লির সংখ্যা কম দেখতে পান। মসজিদে মুসল্লির উপস্থিতি বাড়াতে এবং শিশু-কিশোরদের নামাজের প্রতি উৎসাহ দিতে ব্যতিক্রমী এ উদ্যোগ নেয়া হয়। এতে যারা মসজিদে একটানা ৪০ দিন জামাতে নামাজ করবেন তাদের জন্য পুরষ্কারের ঘোষণা দেন সোলায়মান। এতে মসজিদে শিশু-কিশোরদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে। সে হিসেবে শুক্রবার নামাজ আদায়ের ৪০ দিন শেষ হয়। ঘোষণা অনুযায়ী ৪৭ জন শিশু কিশোরদের পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। যারা প্রথম হয়েছে তাদের ছাতা, ঘড়ি এবং টুপি দেয়া হয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয়দের টুপি ও ঘড়ি উপহার হিসেবে দেয়া হয়।

    পুরষ্কার বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি’র সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীন, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদসহ স্থানীয়রা।

    নামাজে অংশ নেয়া শিশু-কিশোররা জানায়, শুধুমাত্র পুরস্কারের জন্য নয়, বরং মহান আল্লাহকে সন্তষ্ট করতেই নামাজ আদায় করেছে তারা। তবে পুরস্কারের ঘোষণা দেয়ায় নামাজের প্রতি আগ্রহটা আরও বেড়ে যায়।

    উদ্যোক্তা মো. সোলায়মান বলেন, শিশু-কিশোরদের নামাজের প্রতি আকৃষ্ট করে মসজিদমুখী করার লক্ষ্যে এমন উদ্যোগ হাতে নেয়া হয়। তাদেরকে পুরস্কার করতে পেরে আমার খুব ভালো লেগেছে। এটি দেখে যেনো বয়ষ্কদের নামাজের প্রতি আগ্রহ বাড়ে।

    পিএম

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…