এইমাত্র
  • রেমিট্যান্স পাঠানোর তালিকায় শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র
  • এলপিজির নতুন মূল্য নির্ধারণ, কার্যকর সন্ধ্যা থেকে
  • প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময় অনুযায়ী নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে: ইসি সচিব
  • লস অ্যাঞ্জেলেসজুড়ে ছড়ানো হচ্ছে ‘পিঙ্ক পাউডার’
  • এস আলম পরিবারের ৬৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, সম্পদ জব্দের আদেশ
  • মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন গোলাম ফারুক অভি
  • বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে এখন উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর গ্রেফতার
  • বিনিয়োগ সংস্থাগুলোকে এক ছাতার নিচে আনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
  • জামায়াত আমিরের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
  • আজ মঙ্গলবার, ১ মাঘ, ১৪৩১ | ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫
    লাইফস্টাইল

    সন্তানকে যে ৭ জিনিস কিনে দেবেন না

    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:৩০ এএম
    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:৩০ এএম

    সন্তানকে যে ৭ জিনিস কিনে দেবেন না

    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:৩০ এএম

    সন্তানের অবুঝ বায়না, আবদার বা জেদের মুখোমুখি পড়তে হয় কমবেশি সকল অভিভাবককেই। তার মোকাবিলাও করার চেষ্টা করেন তাঁরা নিজেদের মতো করে। শিশুকে শান্ত রাখতে তার মনমতো জিনিসও কিনে দিতে শুরু করেন। আর এখান থেকেই শুরু হয় সমস্যা।

    আসলে বায়না ও আবদার একই রকম শোনালেও তার অর্থ আলাদা।কোনো কিছু কিনে দিতেই হবে— এই মনোভাব থেকে বাচ্চা বায়না করে বসে থাকে। আর এই বায়না পরিণত হয় জেদে।

    চিৎকার, কান্নাকাটির মাধ্যমে নিজেদের রাগ ও চাহিদা প্রকাশ করতে থাকে। তাই শিশুকে কিছু কিনে দেওয়ার আগে ভালো করে বিবেচনা করে নিন। আর এমন কিছু জিনিস আছে যা কখনোই শিশুকে দেওয়া উচিত নয় এবং সেইসব জিনিসের প্রলোভন দেখানোও ঠিক নয়। চলুন জেনে নেওয়া সেগুলো কী কী।

    শিশুকে যেসব কিনে দেবেন না—

    ১. সস্তার প্লাস্টিকের খেলনা কখনোই শিশুকে কিনে দেবেন না। গবেষণা বলছে, প্লাস্টিকের খেলনায় অ্যান্টিমনি, বেরিয়াম, ব্রোমিন, ক্যাডমিয়াম, সিসার, সেলেনিয়াম-সহ বিভিন্ন বিপজ্জনক রাসায়নিক উপাদান থাকে, যা শিশুর শরীরে দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণ হতে পারে। খেলনা হাতে পাওয়া মাত্রই তা মুখে দেয় অনেক শিশুই। খেলনায় থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক তখন লালার মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে।

    ২. গ্যাজেট বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ভুলেও দেবেন না। এমনিতেও এখনকার শিশুদের মোবাইল দেখার প্রবণতা অনেক বেশি। মনমতো ইলেকট্রনিক ডিভাইস পেলে সারাদিন সেটি নিয়েই থাকবে শিশু। ফলে চোখের বারোটা তো বাজবেই, ঘুমের সমস্যা শুরু হবে। ছোট থেকেই মনোযোগের অভাব দেখা দেবে।

    ৩. কস্টিউম জুয়েলারি শিশুদের জন্য ঠিক নয়। মা কিংবা বাড়ির বড়দের দেখে অনেক শিশুই কস্টিউম জুয়েলারি পরার বায়না করে। এই ধরনের গয়না শিশুর ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তা ছাড়া এই ধরনের ধাতুতে থাকা ক্যাডমিয়াম ও লেড শিশুর স্বাস্থ্যের জন্যও বিপজ্জনক।

    ৪. চিপস, চকোলেট, নরম পানীয় বা বেশি চিনি দেওয়া খাবার কখনোই শিশুকে দেবেন না। যতই বায়না করুক, ঘরের হালকা খাবারই খাওয়াতে হবে। না হলে ছোট থেকেই ডায়াবেটিস বাসা বাঁধবে শরীরে। ওজনও অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকবে।

    ৫. সন্তানের মন ভুলিয়ে রাখতে ভিডিও গেম কিনে দেন অনেক অভিভাবকেরাই। ওই ধরনের ভিডিও গেমে কী কনটেন্ট রয়েছে, প্রাপ্তবয়স্কদের কোনো বিষয় রয়েছে কি না, তা আগে যাচাই করে নেওয়া জরুরি। তার চেয়ে বরং বিভিন্ন ব্রেন গেম কিনে দিন, বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের চর্চা করাও ভাল। এতে বুদ্ধিও বাড়ে, মনও ভালো থাকে।

    ৬. এমন কোনো পোশাক কিনে দেবেন না, যা শিশুর জন্য আরামদায়ক নয়। দেখতে ভালো বলেই সিন্থেটিক বা জর্জেটের পোশাক পরালে শিশুর ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে। হালকা নরম সুতির পোশাকই কিনে দেবেন শিশুকে।

    ৭. খুব দামি উপহার, মূল্যবান কিছু ছোট থেকে না দেওয়াই উচিত। এতে শিশুর চাহিদা বেড়েই চলবে। টাকা পয়সার মূল্য বুঝতে পারবে না।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…