এইমাত্র
  • ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হামাস
  • নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতা বাধন গ্রেপ্তার
  • কাল মুক্ত হচ্ছেন লুৎফুজ্জামান বাবর
  • ১২ বছর পর কারামুক্ত ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিন
  • র‌্যাব নিয়ে কী আছে পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে
  • ৪০ শতাংশ ভোট না পড়লে ফের নির্বাচনের সুপারিশ কমিশনের
  • পুলিশ সংস্কারে সুপারিশ, আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদে থানায় স্বচ্ছ কাচের ঘরের প্রস্তাব
  • বাংলাদেশের ‘নাম’ পরিবর্তনের সুপারিশ
  • সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
  • সংস্কার কমিশনগুলোর কাজের সময় বাড়ছে ১ মাস: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
  • আজ বৃহস্পতিবার, ২ মাঘ, ১৪৩১ | ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫
    জাতীয়

    র‌্যাব নিয়ে কী আছে পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:৪৪ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:৪৪ পিএম

    র‌্যাব নিয়ে কী আছে পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:৪৪ পিএম
    ফাইল ছবি

    পুলিশের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এবং জনবান্ধব পুলিশ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে র‌্যাবের অতীত কার্যক্রম ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ পর্যালোচনা করে এর প্রয়োজনীয়তা পুনর্মূল্যায়নের সুপারিশ করেছে পুলিশ সংস্কার কমিশন।

    সফর রাজ হোসেনের নেতৃত্বাধীন পুলিশ সংস্কার কমিশন আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাদের সংস্কারের সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। সেই প্রতিবেদনে এ সুপারিশ রয়েছে।

    আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য কর্তৃক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্তের জন্য সরাসরি সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ওপর ন্যস্ত করার জন্য পুলিশ সংস্কার কমিশনের তরফ থেকে জোর সুপারিশ করা হয়েছে।

    আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দ্বারা বা তাদের প্ররোচনায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের কোনো অভিযোগ উত্থাপিত হলে, সংশ্লিষ্ট সংস্থা প্রধান নিজেই যাতে তদন্তের নির্দেশ প্রদান করতে পারেন, সেই লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রধান কার্যালয়েও একটি মানবাধিকার সেল কার্যকর থাকার বিষয়ে কমিশন সুপরিশ করেছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দোষী না হওয়া পর্যন্ত অভিযুক্তকে মিডিয়ার সামনে উপস্থাপন করা যাবে না। সংবিধান, বিভিন্ন আইন এবং উচ্চ আদালতের নির্দেশনা পুলিশ কর্তৃক অমান্যের দ্বারা মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে তাৎক্ষণিক প্রতিকার পাওয়ার জন্য নতুন হেল্প লাইন চালু করা কিংবা ৯৯৯ কর্তৃক সেবার মধ্যে এ ধরনের অপরাধ অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। ভুক্তভোগী ও সাক্ষী সুরক্ষার জন্য একটি সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা উচিত, যা জনবান্ধব পুলিশিং নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।

    এতে আরও বলা হয়েছে, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সময় ছাত্র-জনতাকে হত্যা ও আহত করার জন্য দোষী পুলিশ সদস্যদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

    এফএস

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…