এইমাত্র
  • সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু
  • টেকনাফে ইয়াবাসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
  • ৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ আজ
  • বর্তমান পরিস্থিতিকে মোটেই সমর্থন করি না : ডা. শফিকুর রহমান
  • নওগাঁয় চাচার লাঠির আঘাতে ভাতিজার মৃত্যু
  • যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ২
  • সাবেক মন্ত্রীর বাসায় ডাকাতির খবর, শিক্ষার্থীদের ডেকে নিয়ে হামলার অভিযোগ
  • ফের চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় বরিশালে আনন্দ উল্লাস
  • আ.লীগকে নিষিদ্ধের দাবীতে জামালপুরে মশাল মিছিল
  • সময়ের কন্ঠস্বরের প্রতিনিধির ওপর হামলার ঘটনায় ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
  • আজ শনিবার, ২৫ মাঘ, ১৪৩১ | ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    আ.লীগের সাবেক এমপির নাম ফলক ভাঙতে গিয়ে শ্রমিকদল-আ.লীগ নেতাকে গণপিটুনি

    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৩১ পিএম
    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৩১ পিএম

    আ.লীগের সাবেক এমপির নাম ফলক ভাঙতে গিয়ে শ্রমিকদল-আ.লীগ নেতাকে গণপিটুনি

    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৩১ পিএম

    টাঙ্গাইলের মির্জাপুর-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য খান আহমেদ শুভ’র উন্নয়ন কাজের সড়কের নির্মিত ভিত্তি প্রস্তর নাম ফলক ভাঙতে গিয়ে শ্রমিকদল ও আওয়ামী লীগ নেতাকে গণপিটুনি দিয়েছে এলাকাবাসী।

    শনিবার (১৮ জানুয়ারি) উপজেলার ভাওড়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম শ্যামল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    গণপিটুনিতে আহতরা হলেন- উপজেলা শ্রমিকদলের প্রচার সম্পাদক আবুল কালাম ও মির্জাপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শরিফ সিকদার বলে জানা যায়।

    কয়েকজন এলাকাবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার ভাওড়া ইউনিয়নের কামারপাড়া বাজারে গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প কাজের নির্মিত ‘কামারপাড়া-শশধরপট্টি’ সড়কের ভিত্তি প্রস্তর সাবেক এমপি খান আহমেদ শুভ’র নাম ফলকটি আবুল কালাম ও শরিফ সিকদার ভাঙতে শুরু করে। খবর পেয়ে ওই ওয়ার্ডের মেম্বার শ্যামল তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তারা সড়ক ও জনপদ বিভাগের কর্মকর্তা পরিচয় দেন। মেম্বার ভিত্তি প্রস্তর ভাঙার বিষয়ে কাগজ চাইলে তারা দেখাতে পারেনি। এসময় কামারপাড়া বাজারে থাকা ৩ শতাধিক সাধারণ মানুষ তাদের দুজনকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। এরপর ক্ষমা চেয়ে আবুল কালাম ও শরিফ সিকদার সেখান থেকে চলে আসেন।

    জানতে চাইলে উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি কুব্বত আলী মৃধা বলেন, যদি এ ধরনের কোন কাজ আমার দলের কেউ করে থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    মির্জাপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুন অর রশিদ বলেন, শরিফ পৌর আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক তবে এখন সে বিএনপি করে।

    এব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী মনিরুল সাজ-রিজন জানান, বিষয়টি আমি অবগত নই, যদি কেউ ভিত্তি প্রস্তর ভেঙে থাকে তাহলে তাদের ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…