এইমাত্র
  • ট্রাম্পকে শান্তি পুরস্কার দিয়ে বিপাকে ইনফান্তিনো!
  • হত্যার কারণ জানালো আয়শা
  • বিএনপি-জামায়াতের বিদ্রোহী প্রার্থীদের মনোনয়ন দিবে এনসিপি: নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী
  • টানা দ্বিতীয়বারের মতো এমএলএসের সেরা খেলোয়াড় মেসি
  • স্কোয়াডে না রাখায় কোচকে পেটালেন তিন ক্রিকেটার
  • নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে ১৯ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে ফায়ার সার্ভিস
  • সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য রাষ্ট্রপতি সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন: ইসি সচিব
  • যেভাবে গৃহকর্মী আয়শাকে গ্রেপ্তার করা হয়
  • বার্নাব্যুতে আজ সিটি-রিয়াল মহারণ
  • এইচএসসি প্রাইভেট পরীক্ষার্থীদের আবেদন শুরু ১৫ ডিসেম্বর
  • আজ বুধবার, ২৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    ‘এক ফোনকলেই থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধ থামানো সম্ভব’

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:২৯ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:২৯ পিএম

    ‘এক ফোনকলেই থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধ থামানো সম্ভব’

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:২৯ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দুই দেশ থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্ত সংঘাত তৃতীয় দিনে গড়িয়েছে। দুই দিনের লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত অন্তত ১৩ জন মারা গেছে এবং আহত হয়েছে আরও কয়েক ডজন। উত্তেজনা বাড়তে থাকায় দুই দেশই সীমান্ত এলাকা থেকে লাখো মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়েছে।

    এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি দুই দেশের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে সংঘাত থামানোর চেষ্টা করবেন। জুলাইয়ে দুই দেশের ৫ দিনের সংঘাতের পর যে যুদ্ধবিরতি হয়েছিল, সেটিতে ট্রাম্পের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ।

    তবে থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানায়, তারা এখনই আলোচনায় আগ্রহী নন এবং পরিস্থিতি তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা প্রয়োজন এমন পর্যায়ে যায়নি। বিপরীতে, কম্বোডিয়ার পক্ষ বলছে তারা ‘যেকোনো সময় আলোচনায় প্রস্তুত’।

    ট্রাম্প দাবি করেন, তিনি আগেও ভারত-পাকিস্তান, ইরান-ইসরায়েলের মতো কয়েকটি সংঘাত কমাতে ভূমিকা রেখেছেন। তিনি বলেন, ‘হয়তো একটি ফোন কলেই থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধ থামানো সম্ভব।’

    জুলাইয়ের সংঘাতে কমপক্ষে ৪৮ জন নিহত হয়েছিল। তখন ট্রাম্প বাণিজ্যনীতি চাপ হিসেবে ব্যবহার করে দুই দেশকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করিয়েছিলেন। এবার থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবারও হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘শুল্ক চাপ দিয়ে আলোচনায় বসানো উচিত হবে না।’

    গত অক্টোবর ট্রাম্পের উপস্থিতিতে দুই পক্ষ সীমান্তে উত্তেজনা কমানোর বিষয়ে কয়েকটি পদক্ষেপে একমত হয়েছিল। কিন্তু গত মাসে একটি মাইন বিস্ফোরণে এক থাই সেনার অঙ্গহানি হলে থাইল্যান্ড সেই সমঝোতা থেকে সরে আসে। থাইল্যান্ড বলছে, মাইনটি কম্বোডিয়া নতুন করে বসিয়েছে। কম্বোডিয়া এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

    চলতি সপ্তাহে সংঘাত শুরু হওয়ার পর কম্বোডিয়া জানিয়েছে, থাই হামলায় অন্তত ৯ বেসামরিক নিহত এবং ২০ জন গুরুতর আহত হয়েছে। অপরদিকে, থাই পক্ষ বলছে তাদের ৪ সেনা নিহত এবং ৬৮ জন আহত হয়েছে।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…