এইমাত্র
  • বঙ্গভবনের নিরাপত্তায় ৪ স্তরের বেষ্টনী, কাঁটাতারের বেড়া
  • সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ল
  • খাবার আনতে গিয়ে ট্রাকচাপায় শিশু নিহত
  • শেখ হাসিনাসহ পরিবারের অন্যদের নামে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • রিমান্ড শেষে কারাগারে সালমান এফ রহমান
  • চকরিয়া থানা পুলিশের অভিযানে আটক ২
  • নারায়ণগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় মামুনুল হকের খালাস
  • সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলায় ৫৪ শিক্ষার্থীর ২৬ জনকে গ্রেফতার দেখাল পুলিশ
  • ঘূর্ণিঝড় ডানার তাণ্ডবে ভেঙে গেলো ইনানী জেটি
  • ঢাকা বোর্ড: এইচএসসির পৌনে ২ লাখ উত্তরপত্র চ্যালেঞ্জ
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৯ কার্তিক, ১৪৩১ | ২৪ অক্টোবর, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    নারায়ণগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় মামুনুল হকের খালাস

    সুমন মিয়া, নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২০ পিএম
    সুমন মিয়া, নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২০ পিএম

    নারায়ণগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় মামুনুল হকের খালাস

    সুমন মিয়া, নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২০ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়েরকৃত ধর্ষণ মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।

    বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেসমিন আরা বেগম এই রায় ঘোষণা করেন।রায় ঘোষণার সময়ে মামুনুল হক আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

    আদালতের ভারপ্রাপ্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মো. রোমেল মোল্লা বলেন, মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। যার কারণে আদালত মামুনুল হককে নির্দোষ ঘোষণা করে বেখসুর খালাস প্রদান করেছে।

    এর আগে, গত ৩ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ জেসমিন আরা বেগম মামলার রায়ের দিন ধার্য করেছিলেন। এই মামলায় ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।

    আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট একেএম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, মামলার ধার্য তারিখ অনুযায়ী আজ মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের ধর্ষণ মামলার রায় ঘোষণা হয়েছে। আদালত মামুনুল হককে বেখসুর খালাস প্রদান করেছেন।

    এর আগে ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে স্ত্রীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এ সময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে। এরপর ২০২১ সালের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মামুনুলকে। পরে এই ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনের অভিযোগে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।

    এদিকে, চলতি বছরের ৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে জামিন আবেদন করলে তৎকালিন বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। এরপর থেকে তিনি সোনারগাঁ থানার এই ধর্ষণ মামলায় জামিনে ছিলেন।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…