এইমাত্র
  • সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে ৫ মন্ত্রণালয়ের নথি পুড়ে গেছে: আসিফ মাহমুদ
  • সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে জাহাজ বিকল, আটকা ৭১ যাত্রী
  • ভাঙছে ইন্ডিয়া জোট!
  • স্বর্ণ চোরাচালানের অভিযোগে চট্টগ্রামে উড়োজাহাজ জব্দ
  • ওমরাহ পালনকারীদের জন্য সু-সংবাদ দিলো সৌদি আরব
  • ভোলায় মাদ্রাসার ছাদ থেকে পড়ে ছাত্রের মৃত্যু
  • সাভারে বন্ধ টিএমআর কারখানা চালুর নির্দেশনা উপদেষ্টার
  • কনস্টাসকে ধাক্কা দিয়ে সাসপেন্ড হতে পারেন কোহলি
  • সাকিবের দেশে ফিরতে না পারাকে ব্যর্থতা হিসেবে দেখছেন সুজন
  • কুর্দি যোদ্ধাদের কবর রচনার হুঁশিয়ারি এরদোগানের
  • আজ শুক্রবার, ১৩ পৌষ, ১৪৩১ | ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪
    আন্তর্জাতিক

    দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, দেশজুড়ে উত্তেজনা

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম

    দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, দেশজুড়ে উত্তেজনা

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    দক্ষিণ কোরিয়ার দুর্নীতি তদন্ত ব্যুরোর প্রধান প্রসিকিউটর দেশটির প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের আদেশ দিয়েছেন।

    সম্প্রতি হুট করেই দেশে সামরিক শাসন জারি করে, কয়েক ঘণ্টা পর তা প্রত্যাহার করে নেন ইউন। এতে দেশটিতে বড় আকারে রাজনৈতিক সঙ্কট দেখা দেয়। বিষয়টি নিয়ে তদন্তের মুখোমুখি রয়েছেন তিনি। খবর বিবিসির।

    এ ঘটনার পর পার্লামেন্টের আইনপ্রণেতারা প্রেসিডেন্টে অভিশংসন করার উদ্যোগ নেন। তবে শনিবার (০৭ ডিসেম্বর) ইউনকে অভিশংসনের জন্য আনা প্রস্তাব ব্যর্থ হয়েছে। ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পার্টি (পিপিপি) বলেছে, তার দলের নেতা এবং প্রেসিডেন্টের "শৃঙ্খলভাবে প্রস্থান" না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনা করবেন।

    এদিকে ইউনের প্রশাসনের বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার ওপরও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। রোববার এক ভাষণে পিপিপি নেতা হান ডং-হুন বলেছেন, ইউন বিদেশী এবং অভ্যন্তরীণ বিষয়ে আর জড়িত থাকবেন না। এখন প্রধানমন্ত্রী হান ডাক-সু সরকারী বিষয়গুলি পরিচালনা করবেন। দলের নেতা হান বলেছেন, "প্রেসিডেন্ট কূটনীতিসহ রাষ্ট্রীয় কোনো বিষয়ে জড়িত থাকবেন না।"

    তবে ডেমোক্রেটিক পার্টির ফ্লোর লিডার পার্ক চ্যান-ডে প্রস্তাবিত পরিকল্পনাটিকে বেআইনি, অসাংবিধানিক দ্বিতীয় বিদ্রোহ এবং দ্বিতীয় অভ্যুত্থান" হিসাবে বর্ণনা করেছেন। ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রতিনিধি কিম মিন-সিওকও ওই পরিকল্পনার সমালোচনা করে বলেছেন, পিপিপি নেতা হানকে এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা কেউ দেয়নি।

    সংবাদমাধ্যমকে দেয় এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন দল ঘোষণা দিয়েছে, তারা যৌথভাবে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা প্রয়োগ করবে। কিন্তু এই ক্ষমতা তাদের কেউ দেয়নি, স্পষ্টতই এটি অসাংবিধানিক।

    অন্যদিকে দেশটির জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সোমবার এক ব্রিফিংয়ে নিশ্চিত করেছে যে প্রেসিডেন্ট সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ড ধরে রেখেছেন। এর অর্থ হল উত্তর কোরিয়ার সম্ভাব্য হুমকিসহ যেকোনও বৈদেশিক নীতির বিষয়ে ইউন এখনও তাত্ত্বিকভাবে নির্বাহী সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম। যদিও শনিবার প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে এসে প্রেসিডেন্ট ইউন আরেকটি সামরিক আইন আরোপ করবেন না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। পাশাপাশি তার ঘোষণার জন্য সৃষ্ট "উদ্বেগ এবং অসুবিধার" জন্য জনগণের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন। তবে বিরোধী দল ইউনের পদত্যাগের দাবি অব্যাহত রেখেছে।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…