এইমাত্র
  • র‌্যাগিং এক ধরনের ফৌজদারি অপরাধ
  • বিলুপ্তির পথে কক্সবাজার সৈকতের লাল কাঁকড়া
  • মা-ছেলের আলিঙ্গন দেখে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
  • সাবেক এমপি শফিকুল গ্রেপ্তার
  • স্থানীয় নির্বাচনের মাধ্যমে নিরপেক্ষ পরিবেশ পাবে জনগণ: ভিপি নুর
  • সৌদিতে ভয়াবহ বন্যা, মক্কা-মদিনায় ‘হাই রেড অ্যালার্ট’
  • বডি শেমিংয়ের কারণে ফ্রাস্ট্রেটেড হয়ে গিয়েছিলেন দিঘী
  • অবশেষে মুক্তি পাচ্ছে রোশান-রিয়েলীর 'মেকআপ'
  • ডিবির হারুন ও তাঁর ভাই শাহরিয়ারের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
  • ঢাকা-১০ আসনের সাবেক এমপি গ্রেফতার
  • আজ বৃহস্পতিবার, ২৬ পৌষ, ১৪৩১ | ৯ জানুয়ারি, ২০২৫
    আইন-আদালত

    জিয়া ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা: খালেদা জিয়ার শেষদিনের শুনানি চলছে

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:০১ এএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:০১ এএম

    জিয়া ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা: খালেদা জিয়ার শেষদিনের শুনানি চলছে

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:০১ এএম

    জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টের দেয়া ১০ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিলের শেষদিনের শুনানি চলছে। আজ বুধবার (৮ জানুয়ারি) সকালে আপিল বিভাগে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়।

    এর আগে গত ১১ নভেম্বর খালেদা জিয়াকে আপিলের অনুমতি দিয়ে হাইকোর্টের দেয়া সাজার রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেছিলেন আপিল বিভাগ। পরে খালেদা জিয়া আপিল করেন।

    ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বকশীবাজারে কারা অধিদপ্তরের প্যারেড গ্রাউন্ডে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে তার ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান, মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমানকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত।

    পরে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ওই বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া আপিল করেন। একই বছরের ২৮ মার্চ খালেদার সাজা বৃদ্ধি চেয়ে দুদকের করা আবেদনে রুল দেন হাইকোর্ট। সাজা বৃদ্ধিতে দুদকের আবেদনে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়ার সাজা পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।

    এছাড়া পাঁচ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে খালেদা জিয়া এবং ১০ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে কাজী কামাল ও ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদের আপিল খারিজ করেন আদালত।

    এদিকে ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের ৭ নম্বর কক্ষে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান একটি রায় দেন। রায়ে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়। একই সাজা হয়েছে মামলার অপর তিন আসামিরও।

    পরে একই বছরের ১৮ নভেম্বর ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। পরবর্তীতে শুনানি শেষে হাইকোর্ট গত নভেম্বরে আপিল মঞ্জুর করে খালেদা জিয়াসহ সবাইর সাজা বাতিল করে দেন। যদিও এ দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি।

    এ বিষয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের দণ্ড মওকুফ করা হয়েছে। তারপরও আপিল শুনানি কেন? আমরা বলেছি, তিনি (খালেদা জিয়া) আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাষ্ট্রপতি মওকুফ করেছেন। সেখানে ক্ষমার কথা আছে। খালেদা জিয়া ক্ষমার প্রতি বিশ্বাসী নন। তিনি অপরাধ করেননি। তিনি ক্ষমাও চাননি। তাই এটা আইনগতভাবে মোকাবিলা করতে আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…