বরিশাল নগরীর চহুতপুর এলাকার বাসিন্দা প্রতিবন্ধী ওমর ফারুক। টাকার অভাবে তিনি চিকিৎসা করাতে পারছিলেন না। পাননি প্রতিবন্ধী ভাতাও।
ফলে অনেক মানবেতনভাবে জীবন যাপন করছিলেন ওমর ফারুক। এরপর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর মাধ্যমে খোঁজ পান সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ পারভেজের।
সময় ক্ষেপন না করে দ্রুত তার কাছে ছুটে আসেন অসহায় প্রতিবন্ধী ওমর ফারুক। তার কাছ থেকে জীবনের দু:খ-দুর্দশার কথা শুনে সহায়তায় এগিয়ে আসেন সাজ্জাদ।
মাত্র এক ঘন্টার মধ্যে চিকিৎসা সহায়তা এবং প্রতিবন্ধী ভাতাপ্রাপ্তির জন্য করনীয় সবকিছু করে দেন সরকারি এ কর্মকর্তা।
এছাড়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ পারভেজ। জেলা প্রশাসক সবশুনে ওমর ফারুকের জীবিকার জন্য চা বিক্রির উপকরনের ব্যবস্থা করেন।
ওমর ফারুক এক সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। কিন্তু শারীরিক অক্ষমতার কারনে এখন তাও সম্ভব নয়। পরিবার নিয়ে চলা ভীষণ কষ্টকর।
সাজ্জাদ পারভেজের উছিলায় বর্তমানে ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজে পেয়েছেন ওমর ফারুক। এ রকম শুধু ওমর ফারুকই নয় বরিশালের অনেক অসহায় মানুষ উপকৃত হয়েছেন সাজ্জাদ পারভেজের মাধ্যমে।
অনেক ঘুরাঘুরি করে উপায়ন্তর না পেয়ে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী'র কাছ থেকে ঠিকানা পেয়ে, আমার কাছে এসেছিলেন মধ্যবয়স্ক সূর্বন নাগরিক ওমর ফারুক।
এআই