আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে পুরোপুরি সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধকে প্রস্তুত করা হয়েছে।ভোরের প্রথম প্রহরে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান উপদেষ্টা শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
আজ রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধের সামনে ঘুরতে আসছেন বিভিন্ন দর্শনার্থী। তাদেরকে হতে হচ্ছে বিভিন্ন বিড়ম্বনার শিকার। আর্ট শিল্পী এবং ফটোগ্রাফারদের ধারা হয়রানি শিকার হচ্ছেন সাধারণ দর্শনার্থীরা।যেখানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান উপদেষ্টা কি ঘিরে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
স্মৃতিসৌধের গেট গুলার সামনে চিত্রশিল্পী এবং আর্ট শিল্পীরা সাধারণ মানুষকে জোর করে ছবি তোলাতে বাধ্য করছেন। অনেক দর্শনার্থী না করা সত্ত্বেও তারা জোর করে শহীদ মিনার এবং জাতীয় পতাকার ছবি ছোট শিশু ও নারীসহ সকলের ছবি বাধ্য করছে।
একবার ছবি তোলার পরে অথবা হাতে বা মুখের অংশে শহীদ মিনারের ছবি আকার পরে জোর করে হাতিয়ে নিচ্ছেন টাকা। আনেকে না করার পরেও তাদের সাথে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটছে। তাদের চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে বাধ্য করছেন।
স্মৃতিসৌধের সামনে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরা বলেন, আগামীকাল মহান বিজয় দিবস পালনের জন্য স্মৃতিসৌধের সামনে আসছি কিন্তু এ সকল ফটোগ্রাফার এবং চিত্রশিল্পীরা জোর করে ছোট পতাকা হাতে ধরিয়ে দিয়ে টাকা দাবি করছেন। তাদের চাহিদা মত টাকা না দিলে বিভিন্ন রকম খারাপ ভাষায় ব্যবহার করছেন।
প্রায় প্রতিবছরই দেখা যায় জাতীয় দিনগুলোতে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের সামনে একদল তরুণ তারা চিত্র অঙ্কন সহ বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকেন। তাদের এই কর্মকান্ডে বিরক্ত হোন দর্শনার্থীরা। এরা মানুষের থেকে জোর করে টাকা আদায় করেন এরকম ঘটনা ঘটে থাকে।
এ বিষয়ে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান মুঠোফোনে বলেন, বিষয়টি আমার জানা ছিল না আমি এখনই লোক পাঠিয়ে তাদেরকে ওখান থেকে সরিয়ে দিচ্ছি।
এমআর