এইমাত্র
  • খালেদা জিয়া লন্ডন যাচ্ছেন সোমবার
  • নতুন বছরে বুঝেশুনে খেলতে চান অভিনেত্রী ফারিন খান
  • দেশে নব্য ফ্যাসিবাদ চেপে বসেছে: জি এম কা‌দের
  • জামালপুরে যৌতুকের দাবিতে গর্ভবতী স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
  • অত্যাবশ্যকীয় জিনিসের শুল্ক জিরো করে দিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
  • এলপিজি ও অটোগ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ
  • একাত্তরে আপনাদের ভূমিকা কী ছিল, জামায়াতকে রিজভী
  • উখিয়ায় বাসের ধাক্কায় রোহিঙ্গাসহ মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
  • ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ফ্রিতে দেখা যাবে দেশের ৪৪ সিনেমা
  • ডিএমপির ১৩ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন ইউনিটে পদায়ন
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ পৌষ, ১৪৩১ | ২ জানুয়ারি, ২০২৫
    বিনোদন

    প্রতারণার মামলায় সত্যতা মিলেছে, অনন্ত জলিলকে আদালতে হাজির হতে সমন

    বিনোদন ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম
    বিনোদন ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম

    প্রতারণার মামলায় সত্যতা মিলেছে, অনন্ত জলিলকে আদালতে হাজির হতে সমন

    বিনোদন ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম

    চিত্রনায়ক ও ব্যবসায়ী অনন্ত জলিলসহ ছয়জনকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছে। প্রতারণার অভিযোগে করা এক মামলায় এই আদেশ দিয়েছে আদালত।

    সোমবার(৩০ ডিসেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. ছানাউল্ল্যাহর আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া প্রতিবেদন আমলে নিয়ে এ আদেশ দেয় বলে জানিয়েছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী সজিব মাহমুদ।

    অনন্ত জলিল ছাড়া এই মামলার অন্য আসামিরা হলেন পোলো কম্পোজিট নিট ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহানারা বেগম, ফিন্যান্স পরিচালক মো. শরীফ হোসাইন, সহকারী ব্যবস্থাপক সাকিবুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ মার্চেন্ডাইজার মো. মিলন ও বাজেট অ্যান্ড অডিট বিভাগের হেড অফ কস্ট শহিদুল ইসলাম।

    ২০২৩ সালে সাভারের বিরুলিয়ায় শাফিল নাওয়াজ চৌধুরী নামের এক ব্যবসায়ী মেসার্স স্টিচ ও কালার টেকনোলজির স্বত্বাধিকারীর পক্ষে মামলাটি করেন।

    সেসময় বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে পিবিআইকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।

    তদন্ত শেষে গত ২৩ নভেম্বর দণ্ডবিধির ৪০৬/৪২০ ধারায় সত্যতা পেয়ে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পরিদর্শক তাপস চন্দ্র পণ্ডিত।

    মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২২ সালের ১৭ অক্টোবর আসামিরা পলো কম্পোজিট কোম্পানির নামে ব্যবসায়ী শাফিল নাওয়াজ চৌধুরীর কাছে গার্মেন্টস সম্পর্কিত কিছু কাজের অর্ডার দেন। এরপর শাফিল কাজ শুরু করে টাকা চান। অভিযুক্তরা কাজ চালিয়ে যেতে বলেন এবং এলসির মাধ্যমে টাকা দেবেন বলে জানান।

    পরে আরও বেশ কিছু কাজের অর্ডার দেন আসামীরা। পরের বছরের মার্চে সবগুলো কাজ আসামিদের বুঝিয়ে দেন বাদী।

    সেসময় টাকা পরিশোধের জন্য মার্কেন্টাইল ব্যাংকে শাফিলের নামে একটি এলসি খোলেন অভিযুক্তরা। শাফিল টাকার জন্য ব্যাংকে যোগাযোগ করলে এলসির কাগজপত্রে ত্রুটি থাকায় টাকা তুলতে ব্যর্থ হন।

    শাফিল চুক্তি অনুযায়ী প্রায় ২৯ হাজার ২০০ ডলারের কাজ সম্পন্ন করলেও অনন্ত জলিলের মালিকানাধীন কোম্পানিটি এখন পর্যন্ত এক টাকাও পরিশোধ করেনি।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…