এইমাত্র
  • সুবাতাস বইছে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের পালে
  • মেসিকে রাষ্ট্রপতি পদক দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
  • নির্বাচনের দুটি সম্ভাব্য সময় জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
  • জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ ভারতীয় সেনা নিহত
  • বাধ্যতামূলক ছুটিতে ফার্স্ট সিকিউরিটির এমডি
  • আজহারীর মাহফিল শেষে থানায় জিডির হিড়িক!
  • ৩২ বছর গোসল না করে রেকর্ড ভারতীয় সাধক গঙ্গাপুরির
  • দেশটাকে পুটলা করেছে হাসিনা পরিবার: জামায়াত আমির
  • টেকনাফের নাফনদে কোস্টগার্ডের সাথে গোলাগুলি
  • দেশে নতুন করে ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত সৃষ্টি হয়েছে: মির্জা ফখরুল
  • আজ রবিবার, ২১ পৌষ, ১৪৩১ | ৫ জানুয়ারি, ২০২৫
    গণমাধ্যম

    মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ অনুসন্ধানে নামছে দুদক

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:১৭ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:১৭ পিএম

    মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ অনুসন্ধানে নামছে দুদক

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:১৭ পিএম

    সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামী কবির হোসেন তাপসের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার কমিশন এই সিদ্ধান্ত নেয়। এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মন্ত্রী, এমপি ও প্রভাবশালীদের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নামে দুদক।

    বৃহস্পতিবার দুদক মহাপরিচালক ও মুখপাত্র আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মুন্নী সাহা ‘এক টাকার খবর' নামে একটি সংবাদমাধ্যমের সম্পাদক। আর কবির হোসেন তাপস এমএস প্রমোশনাল নামে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার স্বত্ত্বাধিকারী।

    দুদক সূত্র জানায়, মুন্নী সাহার নিজ নামের ব্যাংক হিসাবে ১৩৪ কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। টাকা উত্তোলনের পর বর্তমানে স্থিতি রয়েছে ১৪ কোটি টাকা। এছাড়া তার নামে-বেনামে রয়েছে বিপুল পরিমাণ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ। মুন্নী সাহার স্বামীর নামেও অবৈধ সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে।

    এদিকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশজুড়ে বঙ্গবন্ধুর অপ্রয়োজনীয় ভাস্কর্য-ম্যুরালে সরকারি অর্থ অপচয় ও তছরুপ করার অভিযোগটি বৃহস্পতিবার অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। শিগগির অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিযুক্ত করে অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করা হবে। একই সঙ্গে দেশজুড়ে মুজিব কিল্লা নির্মাণ, সংস্কার ও উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার ও অন্যান্যের বিরুদ্ধে হাজার হাজার কোটি টাকা তছরুপ, অতিরিক্ত বিল দেওয়া, গভীর নলকূপের দুই-তৃতীয়াংশ বিকল ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ কমিশন কর্তৃক অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…