এইমাত্র
  • মামলা করলেন সারজিস
  • ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
  • কে নির্বাচিত হলো তা নিয়ে সমস্যা নেই, নির্বাচন হোক: মির্জা ফখরুল
  • পাবনায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৬০টি ঘর গুড়িয়ে দিয়েছে একটি চক্র
  • জুলাই অভ্যুত্থানে সহিংসতায় জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে
  • জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের রিভিউ শুনানি ২০ ফেব্রুয়ারি
  • ফেব্রুয়ারিতে বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক
  • নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি গ্রেপ্তার
  • যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ টানলেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ১৫ বছর পর মুক্তি পেলেন বিডিআরের জওয়ানরা
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১০ মাঘ, ১৪৩১ | ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫
    জাতীয়

    জুলাই অভ্যুত্থানে সহিংসতায় জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৪৪ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৪৪ পিএম

    জুলাই অভ্যুত্থানে সহিংসতায় জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৪৪ পিএম

    জুলাই-আগস্টে অভ্যুত্থানে সংঘটিত সহিংসতার বিষয়ে জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মধ্যেই প্রকাশিত হবে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার তুর্ক।

    গতকাল বুধবার সুইজারল্যান্ডের দাভোসে চলমান ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক বৈঠকের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ কথা জানিয়েছেন সংস্থাটির হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক।

    তিনি বলেন, তদন্ত চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। প্রতিবেদনটি প্রকাশের আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর থেকে বাংলাদেশকে অবগত করা হবে।

    জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বলেছেন, জুলাই-আগস্ট আন্দোলন বিষয়ে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে এবং ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে তা প্রকাশ করা হবে।

    ভলকার তুর্ক বলেন, জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস থেকে প্রতিবেদনটি প্রকাশের আগে বাংলাদেশ পক্ষের সঙ্গেও শেয়ার করা হবে।

    এ সময় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহের সময় সংঘটিত অপরাধের তদন্তের জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ছয়টি স্বাধীন কমিশনের প্রতিবেদনও প্রায় একই সময়ে প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো একে অপরের পরিপূরক হতে পারে।

    পরে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধানকে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সমর্থনের আহ্বান জানান ড. ইউনূস। নতুন করে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ বন্ধের জন্য মিয়ানমারের রাখাইন অঞ্চলের অভ্যন্তরে একটি জাতিসংঘ-ওভারসিন সেফ জোন তৈরির আহ্বান জানান তিনি।

    রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আসন্ন উচ্চ পর্যায়ের সম্মেলনের কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটি সবচেয়ে খারাপ মানবিক সংকটের দিকে বিশ্বব্যাপী দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হারিয়ে যাওয়া মনোযোগ ফিরিয়ে আনতে এই ধরনের সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে একমত হয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারও।

    আরইউ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…